মানুষ কখনও কখনও আনন্দে আত্নহারা হয়ে কেঁদে ফেলে আবার কখনও কখনও গভীর দুঃখেও কান্না চলে আসে। তবে যে কারণেই কান্না করি না কেন তা আমাদের জন্য অনেক উপকারী। অনেকেই আছেন যারা মানুষের সামনে কান্না করা একেবারেই এড়িয়ে চলেন। কেউ আবার মনের অজান্তে কান্না এলে তা লুকাতে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েন। গবেষকরা বলেছেন, আসলে এমনটি করা মোটেও উচিত নয়। কেননা কান্নার অন্তত তিনটি উপকারিতা রয়েছে। জেনে নিন কান্নার তিন উপকারিতার কথা- মানসিক চাপ কমায় গবেষকরা বলছেন, যদি কান্না আসে, তবে সেটা হতে দেওয়া উচিত। কেননা অশ্রুর সঙ্গে প্রচুর পরিমাণ ম্যাঙ্গানিজ বেরিয়ে যায়। এর ফলে মানসিক চাপ কমে আসে। সম্পর্ক জোরদার করে সব আবেগের মধ্যে কান্নাই সবচেয়ে বেশি সংক্রামক এবং শক্তিশালী। গবেষণায় দেখা গেছে, কান্নার ফলে সামাজিক সম্পর্কগুলো আরও জোরদার হয়। বিশেষ করে সান্ত্বনা এবং সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে যারা এগিয়ে আসে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক অনেক ভালো হয়। প্রশান্তি আনে কান্নার পর মনে এবং শরীরে এক ধরনের প্রশান্তি চলে আসে। গবেষকরা জানান, চোখের জলের সঙ্গে সঙ্গে শরীর থেকে ক্ষতিকারক পদার্থ বেরিয়ে যায়। এতে মনে এক ধরনের পরিচ্ছন্ন ভাব তৈরি হয়, এর ফলেই ভালো লাগা তৈরি হয়। তাই প্রয়োজনে লুকিয়ে হলেও কান্না করুন।
রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
কাঁদুন মানসিক চাপ কমাতে!
Posted by informatic.top on ১০:৩২:০০ PM in Health Tips | Comments : 0
মানুষ কখনও কখনও আনন্দে আত্নহারা হয়ে কেঁদে ফেলে আবার কখনও কখনও গভীর দুঃখেও কান্না চলে আসে। তবে যে কারণেই কান্না করি না কেন তা আমাদের জন্য অনেক উপকারী। অনেকেই আছেন যারা মানুষের সামনে কান্না করা একেবারেই এড়িয়ে চলেন। কেউ আবার মনের অজান্তে কান্না এলে তা লুকাতে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েন। গবেষকরা বলেছেন, আসলে এমনটি করা মোটেও উচিত নয়। কেননা কান্নার অন্তত তিনটি উপকারিতা রয়েছে। জেনে নিন কান্নার তিন উপকারিতার কথা- মানসিক চাপ কমায় গবেষকরা বলছেন, যদি কান্না আসে, তবে সেটা হতে দেওয়া উচিত। কেননা অশ্রুর সঙ্গে প্রচুর পরিমাণ ম্যাঙ্গানিজ বেরিয়ে যায়। এর ফলে মানসিক চাপ কমে আসে। সম্পর্ক জোরদার করে সব আবেগের মধ্যে কান্নাই সবচেয়ে বেশি সংক্রামক এবং শক্তিশালী। গবেষণায় দেখা গেছে, কান্নার ফলে সামাজিক সম্পর্কগুলো আরও জোরদার হয়। বিশেষ করে সান্ত্বনা এবং সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে যারা এগিয়ে আসে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক অনেক ভালো হয়। প্রশান্তি আনে কান্নার পর মনে এবং শরীরে এক ধরনের প্রশান্তি চলে আসে। গবেষকরা জানান, চোখের জলের সঙ্গে সঙ্গে শরীর থেকে ক্ষতিকারক পদার্থ বেরিয়ে যায়। এতে মনে এক ধরনের পরিচ্ছন্ন ভাব তৈরি হয়, এর ফলেই ভালো লাগা তৈরি হয়। তাই প্রয়োজনে লুকিয়ে হলেও কান্না করুন।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন