LATEST UPDATE

রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৬

এখন আমাদের পরের চ্যালেঞ্জটা বিদেশে!


টানা ছয়টি হোম সিরিজ জেতার পর হার। যে সিরিজটিতেও বাংলাদেশ জিততে পারত, ছোটখাটো কিছু ভুলের বড় মাশুল গুনতে হয়েছে বলে হয়নি। টেস্ট সিরিজটা ১-১ ড্র। চট্টগ্রামে ২২ রানে হেরে যাওয়ার আক্ষেপে পুড়তে না হলে ইংল্যান্ডকে তো হোয়াইটওয়াশ করত বাংলাদেশ দল!
এসব সাফল্যই নিজ দেশে। ঘরের মাটিতে। ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অবশ্য কোয়ার্টার ফাইনালে গিয়েছিল, যেটি হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে। তবে বাংলাদেশের ক্রিকেটের পরবর্তী চ্যালেঞ্জ হলো, বিদেশের মাটিতেও নিজেদের প্রমাণ করা। এর জন্য ২০১৭ সাল বেশ ভালো মঞ্চ তৈরি করে রাখছে। আইসিসির ভবিষ্যৎ​ সফরসূচি (এফটিপি) অনুযায়ী, সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশ অন্তত চারটি পূর্ণাঙ্গ বিদেশ সফরে যাবে। এ ছাড়া আছে ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিও।
এ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে বাংলাদেশকে দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়েছে। ইংল্যান্ড সফর শেষে আপাতত আন্তর্জাতিক সূচির বিরতি। যেটি আবার শুরু হবে ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ড সফরে। তিন ওয়ানডে, তিনটি টি-টোয়েন্টি ও দুটি টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ ওই সফরে। জানুয়ারি মাসে সেই সফর শেষ করে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো টেস্ট খেলতে যাবে ভারতে। একমাত্র টেস্টটি হবে হায়দরাবাদে। 
জুনে ইংল্যান্ডে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, যেটি ২০১৯ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিও। পরের বিশ্বকাপ যে ইংল্যান্ডে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রস্তুতি নিতে আয়ারল্যান্ডে একটি সংক্ষিপ্ত ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ। আগস্টে দুই টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডে খেলবে অস্ট্রেলিয়া সফরে যাবে দল। অক্টোবরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দুই টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডের পাশাপাশি থাকছে দুটি টি-টোয়েন্টি।
ভিনদেশি এই কন্ডিশনগুলো বাংলাদেশের সামর্থ্যের নতুন পরীক্ষাই নেবে। সে কথা মনে করিয়ে দিলেন মুশফিক। আজ ম্যাচ শেষে টেস্ট অধিনায়ক বলেছেন, ‘গত দুই বছর ধরে আমরা দেশের মাটিতে দারুণ খেলছি। এখন আমাদের পরের চ্যালেঞ্জটা বিদেশে। আমাদের ​ভিনদেশি কন্ডিশন ভালোভাবে মানিয়ে নিতে হবে। সবখানে তো আর দেশের চেনা কন্ডিশনের সুবিধা মিলবে না।’
বিদেশে ভালো করলে বাংলাদেশ আরও বেশি টেস্ট ও ওয়ানডে খেলার সুযোগ পাবে নিশ্চয়ই। সেই দেশের দর্শকদের কাছে নিজেদের তুলে ধরতেও পারবে। ২০১৭ সেই রোমাঞ্চ নিয়েই অপেক্ষা করছে—যার শুরুটা অবশ্য হয়ে যাবে এ বছরের শেষেই।

বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৬

শীত তাড়াতে রং এবং ঘরের সাঁজ!


চারদিকে সবকিছুই শুষ্ক, রুক্ষ। শীতকালের আবহাওয়া তো এমনই, সেটা পাল্টানোর দরকার নেই। তবে অন্দরে সাজসজ্জার কিছু পরিবর্তন করে বাড়াতে পারেন উজ্জ্বলতা, সেই সঙ্গে ঘরও উষ্ণ হয়ে উঠবে৷ এর জন্য অবশ্য দেয়ালের রং পাল্টে ফেলতে হবে না৷ মজার ব্যাপার হলো, ঘরে উষ্ণ ভাব আনতে হিটারের প্রয়োজন নেই। কয়েকটি রং আর বাতির আলো-আঁধারির খেলাতেই ঘরে উষ্ণ একটা ভাব চলে আসবে। অন্দরসজ্জাবিদেরা এমনটাই জানালেন।

ঘরের টুকিটাকি জিনিসপত্র বদলেই অন্দরের সাজসজ্জায় পরিবর্তন আনা যেতে পারে—বললেন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার গুলসান নাসরিন চৌধুরী। লাল, কমলা, হলুদ এই তিনটি রঙের উপস্থিতিতেই ঘরের শীতল ভাবটি বিদায় নেবে। পর্দা, বিছানা ও ডিভানের চাদর, সোফার কভার, কুশন, খাবার ঘরের টেবিল ক্লথ, রানার বদলানো তো খুব কঠিন নয়। সব যে একসঙ্গে পাল্টে ফেলতে হবে, তা-ও নয়। শুধু পর্দা, বিছানার চাদর, সোফার ব্যাগ, টেবিলের রানার, চেয়ারের কভার এসব জায়গাতে উজ্জ্বল এই তিনটি রঙের কাপড় ব্যবহার করা যেতে পারে।

গুলসান নাসরিন চৌধুরীর পরামর্শ—এখনকার আবহাওয়ায় একটু ভারী সিনথেটিক কাপড়ের পর্দাই ভালো। কারণ, শীতকালে মোটা কাপড় সহজে শুকাতে চায় না, তবে সিনথেটিক কাপড় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই শুকিয়ে যায়। তা ছাড়া ভারী কাপড় ভেদ করে বাইরের হিম বাতাস এবং ধুলাবালিও ভেতরে ঢুকতে পারে না। শীতকালে জানালায় দুই স্তরের পর্দা ব্যবহার করলে ভালো। ভেতরের দিকে নেটের পর্দা দিয়ে, ওপরে ভারী আরেকটি পর্দা রাখতে পারেন। তাহলে দিনের বেলায় ভারী পর্দাটি সরিয়ে নিলেই শীতের মিষ্টি রোদ ঘরে ঢুকে পড়বে।
অন্দরসজ্জাবিদ সাবিহা কুমু জানিয়েছেন, ক্যানভাস, পাহাড়ি সুতি কাপড়, পাট এবং সিনথেটিক উপাদানের পর্দা এ সময় বেশ উপযোগী।
এবার আসা যাক বসার ঘরের সাজে। সোফার কভার যদি হয় চাপা সাদা তাহলে লাল রঙের হতে পারে সোফার ব্যাগগুলো। আবার সোফার কভার একরঙা হলে কুশন হতে পারে ছাপা নকশার। লাল, হলুদ, কমলা এই রংগুলোর সঙ্গে চাপা সাদার সমন্বয় খুব ভালো মানায়। অবশ্য এই তিনটি রঙের মধ্যে থেকে কোনটি বেছে নেবেন, তা আপনার ঘরের দেয়াল ও আসবারের রঙের ওপর নির্ভর করবে। ঋতুভেদে পুরো বাড়ির রং তো আর বদলে ফেলা যায় না, তবে বিশেষজ্ঞরা এমন কিছু রঙের কথা জানিয়েছেন যা সারা বছরই চোখকে আরাম দেবে। যেমন: নীল, সবুজাভ, বাদামি।
মাঝখানের চেয়ারে কভারের ব্যবহারের চল উঠে গিয়েছিল৷ অন্দরসজ্জায় এখন আবার সেটা ফিরে আসছে বলে জানালেন গুলসান নাসরিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘রং মিলিয়ে টেবিল ক্লথ, চেয়ার কভার, ম্যাট ও রানার ব্যবহার করলে ভালো দেখাবে।’

শোয়ার ঘরের জন্য বেড কভার হিসেবে বেছে নিতে পারেন রানি গোলাপি, লাল, সোনালি, হলুদ বা চকলেট রং। এর সঙ্গে থাকতে পারে কালো বা ছাই রঙের মিশেল। অন্য সময় যে রঙের চাদরগুলো বেশি চোখে লাগত তা এখন অনায়াসে বিছিয়ে নিতে পারেন—জানালেন সাবিহা কুমু। শোয়ার ঘরের পর্দাটা হতে পারে গাঢ় নীল এবং চাপা সাদার সমন্বয়ে। হতে পারে সোনালি রঙের ব্যবহার, এই রঙের সুবিধা হলো গরম বা শীত যেকোনো সময়েই মানিয়ে যায়।


বাড়ির কিছু জায়গায় শীতকালে কার্পেটিং করা যেতে পারে। বসার ঘর, শোয়ার ঘর কিংবা বাড়িরযেসব জায়গায় বেশি সময় কাটানো হয় সেই জায়গাগুলোতে পুরো মেঝেজুড়ে বা কিছু অংশে কার্পেট পাততে পারেন।
সন্ধ্যা নেমে এলে হালকা হলদে বাতি বা ওয়ার্ম লাইট জ্বালিয়েও ঘরটাকে উষ্ণ করে তোলা সম্ভব। ঘরের কোনায় তিন স্তরের ল্যাম্প শেড রাখা যেতে পারে। এটি সিলিং থেকে ঝুলন্ত হতে পারে, আবার টেবিল ল্যাম্পও হতে পারে। এটি নির্ভর করছে আপনার ঘরের আকার এবং অন্য আসবাবের ধরনের ওপর।
সাবিহা কুমু বলেন, কেবল বৈদ্যুতিক বাতি দিয়ে নয়, রং-বেরঙের মোম জ্বালিয়েও ঘরের ভেতরে উষ্ণ একটা ভাব নিয়ে আসতে পারেন। স্বচ্ছ কাচের বোল বা মাটির বড় সরায় পানি ভরে তার ওপর ফুল অথবা ফুলের পাপড়ি আর সঙ্গে কয়েকটি মোম জ্বালিয়ে ভাসিয়ে দিন। ঘরের এক কোণে বা মাঝ বরাবর রেখে দিলে তা দেখতেও নান্দনিক হবে আর ঘরও থাকবে খানিকটা গরম।
আর শীতের এই সময়টায় প্রচুর রঙিন ফুল পাওয়া যায়; তা গুচ্ছ করে সাজিয়ে ফুলদানিতে রাখলেও কিন্তু ঘরের উজ্জ্বলতা বাড়ে, অন্দরে ফিরে আসে প্রাণ। শীতের রুক্ষতা কাটিয়ে ঘরে চলে আসবে বসন্ত।

সূত্রঃ প্রথম আলো

রেলওয়েতে ৮৫১ জন গেটকিপার নিয়োগ! প্রার্থীদের এসএসসি বা সমমান পাস হতে হবে

রবিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৬

বিপিএল চতুর্থ আসরের সূচি!



বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) চতুর্থ আসর মাঠে গড়াবে ৪ঠা নভেম্বর। উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হবে গত আসরের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও রাজশাহী কিংস। উদ্বোধনী দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে রংপুর রাইডার্স লড়বে খুলনা টাইটান্সের বিপক্ষে। চিটাগাং ভাইকিংস পরদিন তাদের প্রথম ম্যাচ খেলবে বরিশাল বুলসের বিপক্ষে। ওইদিনই ঢাকা টাইটান্সের প্রতিপক্ষ গেলো আসরের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা। প্রতিবারের মতো এবারও প্রতিদিন হবে দুটি করে ম্যাচ, দুপুর ২টায় ও সন্ধ্যা ৭টায়। তবে জুমার নামাজের জন্য শুক্রবারের ম্যাচগুলো ৩০ মিনিট পিছিয়ে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। এবারের আসরে দুটি ভেন্যুতে মাঠে গড়াবে বিপিএল। ৪ঠা নভেম্বর থেকে ১৩ই নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম রাউন্ডের ১৬টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। এরপর দলগুলো চট্টগ্রামে চলে যাবে। সেখানে ১৭ থেকে ২৫শে নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ঢাকায় ফিরে আসবে দলগুলো। মিরপুরে হবে কোয়ালিফায়ার, এলিমিনেটর ও ফাইনাল ম্যাচ। ডাবল লীগ পদ্ধতির এ টুর্নামেন্টে মোট ম্যাচ হবে ৪৬টি। ৪২টি লীগ ম্যাচ, একটি এলিমিনেটর, দুটি কোয়ালিফাইয়ার ও ফাইনাল। লীগের শীর্ষ দুই দল খেলবে কোয়ালিফায়ার। আর তিন ও চার নম্বর দল খেলবে এলিমিনেটর। কোয়ালিফায়ারে জয়ী দল সরাসরি ফাইনাল খেলবে আর পরাজিত দল এলিমিনেটরে জয়ী দলের সঙ্গে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে মুখোমুখি হবে। জয়ী দল ফাইনাল খেলবে প্রথম কোয়ালিফায়ারের বিজয়ীর বিপক্ষে। ৬ই ডিসেম্বর হবে এলিমিনেটর। একইদিন সন্ধ্যায় হবে প্রথম  কোয়ালিফায়ার। ৭ই নভেম্বর হবে ২য় কোয়ালিফায়ার। দুই কোয়ালিফায়ারের দুই বিজয়ী দল মুখোমুখি হবে ফাইনালে ৯ই ডিসেম্বর। এবার ফাইনালের জন্য রাখা হয়েছে রিজার্ভ ডে।
বিপিএল চতুর্থ আসরের সূচি
ঢাকা পর্ব-১ (মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম)
তারিখ     দুপুর ২টা     সন্ধ্যা ৭টা
৪-১১-২০১৬      কুমিল্লা- রাজশাহী     রংপুর- খুলনা
৫-১১-২০১৬     চিটাগাং-বরিশাল     কুমিল্লা- ঢাকা
৬-১১-২০১৬      রংপুর -রাজশাহী     বরিশাল-খুলনা
৮-১১-২০১৬     ঢাকা- বরিশাল      চিটাগাং- কুমিল্লা
৯-১১-২০১৬     খুলনা-রাজশাহী     রংপুর -চিটাগাং
১১-১১-২০১৬     কুমিল্লা- বরিশাল     ঢাকা-রাজশাহী
১২-১১-২০১৬     খুলনা- চিটাগাং     রংপুর-ঢাকা
১৩-১১-২০১৬     বরিশাল-রাজশাহী     কুমিল্লা-খুলনা
চট্টগ্রাম পর্ব: (জহুর আহাম্মেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম)
১৭-১১-২০১৬     চিটাগাং-ঢাকা     বরিশাল-রংপুর
১৮-১১-২০১৬     চিটাগাং- রাজশাহী     কুমিল্লা-রংপুর
১৯-১১-২০১৬     ঢাকা- খুলনা     চিটাগাং -বরিশাল
২১-১১-২০১৬     ঢাকা- রাজশাহী      কুমিল্লা - চিটাগাং
২২-১১-২০১৬      খুলনা - রংপুর     বরিশাল - চিটাগাং
ঢাকা: পর্ব ২: (মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম)
২৫-১১-২০১৬     রংপুর - রাজশাহী     বরিশাল - খুলনা
২৬-১১-২০১৬      কুমিল্লা- ঢাকা     খুলনা- রাজশাহী
২৭-১১-২০১৬     বরিশাল - ঢাকা     রংপুর - চিটাগাং
২৯-১১-২০১৬     কুমিল্লা- বরিশাল      খুলনা-চিটাগাং
৩০-১১-২০১৬     রংপুর-ঢাকা     বরিশাল- রাজশাহী
২-১২-২০১৬     রংপুর- বরিশাল     ঢাকা- চিটাগাং
৩-১২-২০১৬     কুমিল্লা- খুলনা     রাজশাহী- চিটাগাং
৪-১২-২০১৬      কুমিল্লা- রংপুর     ঢাকা -খুলনা
৬-১২-২০১৬     এলিমিনেটর     প্রথম কোয়ালিফায়ার
৭-১২-২০১৬     দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার
৯-১২-২০১৬               ফাইনাল

বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৬

নিজেই হতে চান ওয়েব ডিজাইনার?? তো শুরু করে দিন !



কিভাবে একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হওয়া যায় ও তার বিভিন্ন টিপস এবং বিভিন্ন ওয়েব সাইট এর লিঙ্ক যা থেকে আপনারা  হতে পার একজন পুরোদস্তর ওয়েব ডিজাইনার।তাই  নিচের টিউটরিয়াল গুলো একজন অ্যাডভান্স  লেভেলের ওয়েব ডিজাইনার হতে সাহায্য করবে আপনাকে । এছাড়াও ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কিত বিভিন্ন টিপস ও দরকারি লিংক রয়েছে এখানে।


➤ প্রথমে আপনি  html , css, xhtml এর ব্যাসিক  কোডগুলো জানতে পারেন নিচের ওয়েবসাইটগুলো থেকে


➤  তারপর আপনাকে অ্যাডভান্স লেআউট , ডিজাইন কনসেপ্ট , বিভিন্ন ফ্রেমওয়ার্ক সম্পর্কে জানতে হবে ।
Commonsense
Basic Layout


Without CSS Framework

CSS Framework

Blueprint CSS

960 Grid

উপরের সবগুলো টিউটরিয়াল  ভালভাবে অনুশীলন করলে আপনি বেশ ভাল মানের ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারবেন আশা করি । কিন্তু একজন প্রফেশনাল মানের ডিজাইনার হতে চাইলে আপনার আরও অনেক বিষয় সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা থাকা প্রয়োজন ।

Trpography
================
IE Fix
===========
CSS Tips
===========
CSS 3
==========
HTML 5
===========
PSD Making
===========
HTML & CSS
============
Others
===========

সবগুলো টিউটরিয়াল ভালভাবে অনুশীলন করলে আশা করি আপনি একজন প্রফেশনাল মানের ওয়েব ডিজাইনার হতে পারবেন । তবে আপনাকে ধৈর্য্য সহকারে  প্রচুর অনুশীলন চালিয়ে যেতে হবে । এছাড়াও আপনাকে ওয়েব ডিজাইন বিষয়ক সবকিছু সম্পর্কে আপ-টু-ডে থাকতে হবে ।


বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৬

মাখনের চেয়েও বেশি উপকারি ঘি, বলছেন চিকিত্সকরা


হার্টের অসুখের ভয়ে ঘি ছেড়েছেন? ভাবছেন, মোটা হয়ে যাবেন? ঘি খেলে কোলেস্টেরল হওয়ার ভয়কেও দূরে সরিয়ে রাখুন। চিকিত্সকরা বলছেন, ঘি খান নিশ্চিন্তে। মাখনের চেয়েও বেশি উপকারি ঘি। বিভিন্ন রোগ নিরাময়েও ঘি-এর উপকারিতা অসীম।
সেই দুধ থেকেই ঘি। দুধ না খেলে যেমন গায়ে লাগে না গত্তি, ঘি-ও তাই। স্বাদ, গন্ধেও অদ্বিতীয়। ঘি-এ ভাতে বাঙালির ষোলোআনা রসনা তৃপ্তি। কিন্তু সেই ঘি-ই একান্নবর্তী সেনশর্মা পরিবারের হেঁশেলে ঘটিয়ে দিয়েছে বিভাজন। কোলেস্টেরল ধরা পড়ায় ঘি খাওয়া মানা বড়ভাইয়ের। তাই তার মনে ভারী দুঃখ।
সেই দুঃখে সামিল ছোটভাইও। বাড়ির সব সদস্যের পাতে ঘি মাস্ট। ঘি-এর গন্ধে ম ম করে গোটা বাড়িটা। ব্রেকফাস্ট হোক বা লাঞ্চ, টিফিন হোক বা ডিনার, ঘি ছাড়া সেনশর্মা পরিবার কিচ্ছু ভাবতেই পারে না। কিন্তু বড়ভাইয়ের পাতে ঘি পড়ে না। বাবার কোলেস্টেরল ধরা পড়েছে দুবছর আগে। ওজন বাড়ছে মেয়েরও। তাই একটু চিন্তায় পড়ে গিয়েছেন আইনের ছাত্রীটি।

ঘি-ময় পরিবারটিতে তাই একটু একটু করে ঢুকে পড়েছে অজানা ভয়। এই ঘি-প্রীতি আবার হার্টের অসুখ ডেকে আনবে না তো? সেনশর্মা পরিবারকে আশ্বস্ত করছেন চিকিত্সকরা। কোলেস্টেরল বা হার্টের অসুখের ভয় ঝেড়ে ফেলে নিশ্চিন্তে ঘি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।
১) দুধের চেয়েও ঘি হজমের শক্তি বেশি বাড়িয়ে দেয় বলে দাবি চিকিত্সকদের।
২) জ্বর থেকে সেরে ওঠার পর এনার্জি ফিরে পাওয়া এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে ঘি।
৩) চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ঘি খেতে বলছেন চিকিত্সকরা।
৪) সদ্যোজাতদের দুই থেকে পাঁচ ফোঁটা ঘি খাওয়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।
৫) কেটে গেলে ঘি লাগালে চটজলদি উপকার।
৬) ফাটা ঠোঁট, ফাটা গোড়ালি এবং নতুন মায়েদের স্তনবৃন্তে সমস্যা হলে ঘি-এর মতো ওষুধ নেই।
৭) ঘি খেলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে, বাড়ে বুদ্ধিও।
৮) ব্রেকফাস্টের তিরিশ মিনিট আগে নাকে দুফোঁটা ঘি দিলে চুল ওঠার সমস্যা, মাথা যন্ত্রণা, কানে শোনার সমস্যা, মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
৯) বমির প্রবণতা কমিয়ে দেয় ঘি।
তবে জানতে হবে ঘি ব্যবহারের নিয়ম। যেমন খুশি ঘি খেলে বিপদ। চিকিত্সকরা বলছেন, ব্রেকফাস্টে শক্ত কোনও খাবারের সঙ্গে আধ চামচ ঘি, তারপর নরম খাবার এবং শেষে দই খেতে হবে। ঘি খাওয়ার পর খেতে হবে কোনও গরম পানীয়। অর্থাত্‍ সকালের চা বা কফির আগে পাউরুটিতে ঘি মাখিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।


জানুন ব্রেক-আপ ছেলেদের উপর কতটা প্রভাব ফেলে




আমাদের একটা চিরাচরিত ধারণা আছে যে, সম্পর্ক ভাঙার প্রভাব বুঝি মেয়েদের উপরেই সবথেকে বেশি পড়ে। তারাই বুঝি বেশি দুঃখ পায়। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। একইরকম প্রভাব পড়ে ছেলেদের উপরেও। সম্পর্ক ভাঙার যন্ত্রণা যতটা একটা মেয়ে পায়, ঠিক ততটাই পায় ছেলেরাও।

একটা সম্পর্ক ভাঙার প্রভাব ছেলেদের মধ্যে ঠিক কতটা পড়ে, তা আমরা শরত্‌চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের 'দেবদাস' গল্পেই দেখেছি। শুধু তাই নয়, সমীক্ষাও এমনই প্রমাণ দিচ্ছে। ওয়েক ফরেস্ট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক রবিন সিমন এই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন যে, একটা সম্পর্ক থেকে মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা অনেক বেশি লাভবান হয়। তাই যখন সম্পর্ক ভেঙে যায়, তখন সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ তারাই হয়।

সম্পর্ক ভাঙার ফলে কী কী প্রভাব পড়ে ছেলেদের উপর?

১) সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে, ছেলেরা সম্পর্কের ক্ষেত্রে অনেক বেশি হিসেবি হয়। তারা ভালো এবং খারাপ দুটো দিকই বিচার করে। তাই যখন সম্পর্ক ভেঙে যায়, আর মেয়েটি ছেলেটিকে ছেড়ে এগিয়ে যায়, তখন সেটা তাদের কাছে পরাজয়ের মতো মনে হয়। তাদের অহংয়ে আঘাত লাগে।


২) বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে, মেয়েরা তাদের আবেগ অনুভূতির কথা অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে পারে। কিন্তু ছেলেরা পরিবার কিংবা বন্ধুদের কাছে সবসময় তাদের আবেগ শেয়ার করতে পারে না। প্রচলিত আছে যে, হৃদয় নাকি মেয়েদেরই বেশি ভাঙে। কিন্তু দেখা গিয়েছে, ছেলেরা অনেক বেশি আঘাত পায় মেয়েদের তুলনায়। তার কিছু কিছু লক্ষণ হল, ঠিক মতো না খাওয়া, অতিরিক্ত রেগে যাওয়া, অতিরিক্ত কাজ করা, না ঘুমনো, নেশায় আসক্ত হয়ে পড়া ইত্যাদি।

একবার সম্পর্ক ভাঙার যন্ত্রনা ভোগ করার পর ছেলেরা আর মন থেকে সম্পর্ক তৈরি করে না। তখন সে মাথা দিয়ে সম্পর্ক তৈরি করে।

৫০ মিনিট বিনামূল্যে কথা, ২ জিবি স্টোরেজের সুবিধা এয়ারটেলে




৫০ মিনিটের জন্য একেবারে বিনামূল্যে কথা বলা যাবে এয়ারটেলের নেটওয়ার্কের ফোনে৷ মাই এয়ারটেল অ্যাপ নামে নতুন অ্যাপটিতে ২ জিবি অনলাইন স্টোরেজের সুবিধাও মিলছে৷
‘এয়ারটেল ক্লাউড’ ও ‘এয়ারটেল ডায়ালার’ নামে দুটি নতুন অ্যাপ এসেছে৷ ক্লাউডের মাধ্যমে বিনামূল্যে ২ জিবি স্টোরেজের সুবিধা মিলবে৷ এয়ারটেল ডায়ালারস অ্যাপের মাধ্যমে এয়ারটেল নেটওয়ার্কের মধ্যে ৫০ মিনিট ধরে বিনামূল্যে কথা বলা যাবে৷

রূপচর্চায় লবঙ্গ তেল




লবঙ্গতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিসেপটিক উপাদান যা স্বাস্থ্যরক্ষায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে সেই আদি যুগ থেকেই। ঠাণ্ডা, কাশি ও দাঁত ব্যথা উপশমে লবঙ্গের জুড়ি নেই। বেশিরভাগ টুথপেস্টেই থাকে উপকারী লবঙ্গ তেল। স্বাস্থ্যরক্ষার পাশাপাশি রূপচর্চাতেও লবঙ্গ তেল খুবই কার্যকরী। এতে থাকা পটাসিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি ত্বককে করে উজ্জ্বল ও সুন্দর। এছাড়া ব্রণ ও ব্রণের দাগও দূর করতে পারে লবঙ্গ তেল।


জেনে নিন রূপচর্চায় লবঙ্গ তেলের ব্যবহার-

লবঙ্গ তেলের সঙ্গে নারিকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল মিশিয়ে ব্রণ আক্রান্ত ত্বকে ম্যাসাজ করুন। ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাবে ব্রণ ও ব্রণের কালচে দাগ।
বিভিন্ন ধরনের দাগ দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করে লবঙ্গ তেল।
লবঙ্গ তেলের সঙ্গে যেকোনও একটি তেল মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করুন। দূর হবে বলিরেখা।
লবঙ্গ তেলমিশ্রিত ক্রিম অথবা লোশন ত্বকে ধীরে ধীরে ম্যাসাজ করলে দূর হয় ত্বকের ক্লান্তি।
পোকার কামড়ের দাগ দূর করতে লবঙ্গ তেলের সঙ্গে লোশন অথবা তেল মিশিয়ে আক্রান্ত ত্বকে লাগান।
ত্বকে ময়েশ্চারাইজার লাগানোর আগে কয়েক ফোঁটা লবঙ্গ তেল মিশিয়ে নিন। ত্বকের জৌলুস বাড়বে।
ত্বকে মেকআপ সহজে বসতে না চাইলে ফাউন্ডেশনের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লবঙ্গ তেল মিশিয়ে নিন।

স্পাইসি থাই স্যুপ রান্নার সহজ উপায়




গরম গরম স্যুপ পেলে অনেকেরই খাবারের দুশ্চিন্তাটা মিটে যায়। রেস্টুরেন্টের থাই স্যুপ হলে তো কথাই নেই। তবে সবসময় তো আর রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাওয়া সম্ভব নয়। তাই আজকে শিখে ফেলুন ঝটপট মজাদার স্পাইসি থাই স্যুপ তৈরির সহজ রেসিপিটি-

উপকরণ : ৪-৫ কাপ চিকেন স্টক, ১ টেবিল চামচ তেল, আধা কাপ মুরগির মাংস চিকন লম্বাটে করে কাটা, আধা কাপ খোসা ছাড়ানো চিংড়ি মাছ, ২ টি ডিমের কুসুম, ৩-৪ টেবিল চামচ চিলি সস, ২ টেবিল চামচ, ১ টেবিল চামচ সয়াসস, ৭-৮ টি কাঁচামরিচ ফালি, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, টেস্টিং সল্ট ১ চা চামচ, লেবুর রস ১ চা চামচ, ৪/৫ টি লেমন গ্রাস/ থাইল গ্রাস, চিনি ১ চা চামচ, লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি : মুরগির মাংসের হাড় নিয়ে ১০-১২ কাপ পানিতে একটু লবণ দিয়ে সিদ্ধ করতে থাকুন। পানি শুকিয়ে অর্ধেক হলে চিকেন স্টক তৈরি হয়ে যাবে। এরপর ছেঁকে নিয়ে চিকেন স্টক চুলায় বসিয়ে দিন। চিকেন স্টকে মাংস, চিংড়ি মাছ, লেমন/থাই গ্রাস, সয়াসস, চিলি সস, টমেটো সস, লবণ, চিনি ও টেস্টিং সল্ট দিয়ে দিন ও নেড়ে মিশিয়ে নিন ভালো করে। ডিমের কুসুম একটি বাটিতে নিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিন এবং স্টকে ডিম দিয়ে ভালো করে নেড়ে দিন যাতে পুরোপুরি মিশে যায়। মাংস ও চিংড়ি সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত অল্প আঁচে স্টক জ্বাল দিতে থাকুন। সেদ্ধ হয়ে গেলে আধা কাপ পানিতে কর্ণ ফ্লাওয়ার গুলিয়ে স্টকে দিয়ে দিন। খুব দ্রুত ও ঘন ঘন নাড়তে নেড়ে কর্নফ্লাওয়ার মিশিয়ে নিন। নয়ত কর্ন ফ্লাওয়ার দলা ধরে যাবে। ২-৩ মিনিট নেড়ে ঘন হয়ে এলে এতে লেবুর রস ও কাঁচা মরিচ ফালি দিয়ে একটু নেড়ে নিন। লবণের স্বাদ বুঝে নিন এবং এরপর চুলা থাকে নামিয়ে নিন। ব্যস, এবার গরম গরম স্পাইসি থাই স্যুপের মজা নিন হালকা এই শীতে।

বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৬

লাল শাক নাকি কচু শাক?



লালশাক

ছোট-বড় সবার খুব প্রিয় লালশাক। লালশাক রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়। ফলে যাদের রক্তস্বল্পতা রয়েছে তারা নিয়মিত লালশাক খেলে রক্তস্বল্পতা পূরণ হয়। লালশাক ভিটামিন ‘এ’-তে ভরপুর। লালশাক নিয়মিত খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে এবং অন্ধত্ব ও রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
লালশাকের আরও উপকারিতা:
ক্যালরির পরিমাণ কম থাকায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও লালশাক যথেষ্ট উপকারী। এ ছাড়া এটি শরীরের ওজন হ্রাস করে।
আঁশজাতীয় অংশ খাবার পরিপাকে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ভিটামিন ‘সি’-এর অভাবজনিত স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, যা হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায়।
এটি মস্তিষ্ক ও হৃৎপিণ্ডকে শক্তিশালী করে।
দাঁতের মাড়ি ফোলা প্রতিরোধ করে।
শিশুদের অপুষ্টি দূর করে।
শরীরে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম জমে গিয়ে যেসব অসুখ হয় তা প্রতিরোধ হয়।
এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।

কচুশাক

কচুশাকে ভিটামিন এ-এর পাশাপাশি রয়েছে ভিটামিন বি এবং সি-ও। তাই মুখ ও ত্বকের রোগ প্রতিরোধেও কচুশাক সমান ভূমিকা রাখে। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, তাই হৃদ্রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন।
কচুশাকের আরও উপকারিতা:
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন, যা দেহের বৃদ্ধি ও কোষ গঠনে ভূমিকা রাখে। এর বিভিন্ন ভিটামিন কোষের পুনর্গঠনে সহায়তা করে।
পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য আঁশ, যা অন্ত্রের বিভিন্ন রোগ দূরে রাখে, পরিপাকক্রিয়া ত্বরান্বিত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
আয়রন ও ফোলেট রক্তে লোহিত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। ফলে অক্সিজেন সংবহনও পর্যাপ্ত থাকে। এতে উপস্থিত ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা প্রতিরোধ করে।
কচুশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ। দাঁত ও হাড় গঠনে ও ক্ষয়রোগ প্রতিরোধে এসব উপাদানের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রাতকানা, ছানিসহ চোখের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে ও দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে কচুশাক অতুলনীয়।

বিশ্বে প্রতি সাত সেকেন্ডে এক কন্যাশিশুর বিয়ে! বাংলাদেশের অবস্থান ১১১


 মেয়েদের বেড়ে ওঠার, বিকশিত হওয়ার সুযোগ বিচার করে সেইভ দ্য চিলড্রেন বিশ্বের ১৪৪ দেশের যে সারণী প্রকাশ করেছে, তাতে বাংলাদেশের অবস্থান ১১১ নাম্বারে।
এই তালিকায় সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আফগানিস্তান ছাড়া সবচেয়ে বাজে অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশ।
সেইভ দ্য চিলড্রেন মেয়ে শিশুদের সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে বাল্যবিয়েকে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে চিহ্নিত করেছে। তাদের প্রতিবেদন বলছে, বিশ্বে প্রতি সাত সেকেন্ড একটি মেয়ের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে বয়স ১৫ পূর্ণ করার আগেই।
সোমবার প্রকাশিত এই 'গার্লস অপরচুনিটি ইনডেক্স' অনুযায়ী, কন্যা শিশুদের জন্য বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে কঠিন দেশ নাইজার। আর মেয়েদের জন্য সবচেয়ে বেশি সুযোগ তৈরি করতে পেরেছে সুইডেন।
সেইভ দ্য চিলড্রেন জানিয়েছে, জাতিসংঘ ও বিশ্ব ব্যাংকের সংগ্রহ করা গত এক বছরের তথ্য উপাত্ত ব্যবহার করে তারা এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে। কোন দেশের কী অবস্থা তা বুঝতে ব্যবহার করা হয়েছে পাঁচটি সূচক।
এই পাঁচ সূচক হলো- বাল্যবিয়ে, কিশোরী বয়সে মাতৃত্ব, প্রসূতিমৃত্যুর হার, পার্লামেন্টে নারীর প্রতিনিধিত্ব এবং নিম্ন মাধ্যমিকে ছাত্রীদের ঝরে পড়ার হার।
সেইভ দ্য চিলড্রেনের সিইও ক্যারোলিন মাইলস জানান, বাল্যবিয়ের মধ্য দিয়ে একটি মেয়ের জীবনে অনেকগুলো ক্ষতির সূচনা হয়। জোর করে বিয়ে দেয়া মানে, তার স্কুলজীবনের ইতি। অনেক ক্ষেত্রে সে পারিবারিক সহিংসতা, নির্যাতন এমনকি ধর্ষণেরও শিকার হয়। শরীর ও মন তৈরি হওয়ার আগেই তাকে সন্তান ধারণ করতে হয়। তার এবং তার সন্তানের স্বাস্থে?্যর জন?্য এর ফল হয় মারাত্মক।
তিনি বলেন, 'কিছুদিন আগেই আমি বাংলাদেশে গিয়েছিলাম। সেখানে ১৮ বছর বয়স হওয়ার আগেই এক তৃতীয়াংশ মেয়ের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে। অনেক দেশেই এটাকে সামাজিক সংস্কৃতির অংশ হিসেবে দেখা হয়, সরকারি নীতির অংশ হিসেবে নয়; এটা আমাকে দারুণ পীড়িত করে।'
গার্লস অপরচুনিটি ইনডেক্স
শীর্ষে যারা: ১. সুইডেন, ২. ফিনল?্যান্ড, ৩. নরওয়ে, ৪. নেদারল?্যান্ডস, ৫. বেলজিয়াম, ৬. ডেনমার্ক, ৭. সস্নোভেনিয়া, ৮. পর্তুগাল, ৯. সুইজারল?্যান্ড, ১০. ইটালি।
তলানিতে যারা: ১৩৫. আইভরি কোস্ট, ১৩৬. নাইজেরিয়া, ১৩৭. গিনি, ১৩৮. মালাওয়ি, ১৩৯. সিয়েরা লিয়ন, ১৪০. সোমালিয়া, ১৪১. মালি, ১৪২. সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, ১৪৩. শাদ, ১৪৪. নাইজার।
সূচকে সবচেয়ে ভালো অবস্থায় থাকা দেশগুলোর প্রায় সবই ইউরোপীয় রাষ্ট্র। আর সবার পেছনে পড়ে থাকা দেশগুলো সাব সাহারান আফ্রিকার। সূচকে যুক্তরাজে?্যর অবস্থান ১৫ ও যুক্তরাষ্ট্র ৩২ নাম্বারে।
সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধে?্য মেয়ে শিশুদের পরিস্থিতি সবচেয়ে ভালো মালদ্বীপে। সূচকে দেশটি রয়েছে ৫০তম অবস্থানে। এছাড়া শ্রীলংকা তালিকার ৬০, ভুটান ৮০, নেপাল ৮৫, পাকিস্তান ৮৮, ভারত ৯০ এবং আফগানিস্তান ১২১তম অবস্থানে রয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নাইজারে বাল?্যবিয়ের হার ৭৬ শতাংশ। আর প্রতি পাঁচজন কিশোরীর মধে?্য গড়ে একজন ওই বয়সেই মা হয়।
ব্র্যাকের এক গবেষণার তথ?্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে বাল্যবিয়ের হার ৬৫ শতাংশ, যা দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ এবং পৃথিবীতে চতুর্থ। বাংলাদেশে প্রতি তিনটি বিয়ের দুটিতেই কনের বয়স থাকে ১৮ বছরের নিচে। বাল্যবিয়ের ৮০ শতাংশই ঘটে দরিদ্র পরিবারে।
মেয়েদের বিয়ের নূ্যনতম বয়স ১৮ বছর থেকে কমানো যায় কিনা- তা নিয়ে ২০১৩ সালে মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে আলোচনা হলে বিভিন্ন মহল থেকে এর বিরোধিতা করা হয়।
তারপরও গতবছর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে একটি আইনের খসড়া তৈরি করে, যাতে 'বিশেষ পরিস্থিতিতে' মেয়েদের বিয়ের নূ্যনতম বয়স ১৬ বছর করার প্রস্তাব করা হয়।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি সে সময় 'বিশেষ পরিস্থিতির' ব্যাখ্যায় বলেন, 'মেয়ে প্রেমঘটিত কারণে ছেলের সঙ্গে পালিয়ে গেলে বা মেয়ে ছেলের বাড়িতে চলে যাওয়ার পর নিজের বাড়িতে ফিরে আসতে অস্বীকৃতি জানালে বা বিয়ের আগে গর্ভবতী হলে- এরকম পরিস্থিতিতে ১৬ বছর করা যায় কিনা, তা সরকার চিন্তা-ভাবনা করছে।'
এ নিয়ে সিদ্ধান্তে আসার আগে চলতি বছর এপ্রিলে মাতৃমৃত্যু রোধ ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় ক্ষমতাসীন দলের দুই সংসদ সদস্যও বিয়ের বয়স কমানোর প্রস্তাবে তাদের আপত্তির কথা তুলে ধরে বলেন, কোনো ধরনের শর্ত রেখেও মেয়েদের বিয়ের নূ্যনতম বয়স ১৮ এর নিচে আনা উচিত হবে না।
  সূত্রঃ যায় যায় দিন

রবিবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৬

বি.এ.ডি.সি উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৯১-২০১৬ পূনর্মিলনি

বি.এ.ডি.সি উচ্চ বিদ্যালয় (মিরপুর-১) প্রথম বারের মত পুনর্মিলনি আয়োজন করতে যাচ্ছে। পুনর্মিলনির দিন ২৫শে ডিসেম্বর ২০১৬।
১৯৯১ সাল থেকে ২০১৬ এর ব্যাচ এর সকল ছাত্র-ছাত্রীদের অতি শিঘ্রই ফরম পূরনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে অনুরোধ করা যাচ্ছে।


মোহাম্মদ সাইফ হামজা সৃজন
যুগ্ন আহবায়ক, বিএডিসি উচ্চ বিদ্যালয় মহা পূণর্মিলনী-২০১৬ আয়োজক কমিটি
মোবাইলঃ ০১৭২৮০৪৩৯৫৪



আরো জানতে>>>
 
Copyright © 2014 VIGOROUS MEDIA. Designed by NaYeM | Distributed By Gooyaabi Templates