২০৪ ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার বন্ধ করতে আবারো কড়া নির্দেশনা দিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন(বিটিআরসি)।
আগের নির্দেশনা অনুসারে ২৫ আগস্ট থেকে এসব আইএসপির ব্যান্ডউইথ বন্ধ করতে বলা হয়েছিল। এবার সেই নির্দেশ যথাযথভাবে মেনে চলা হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্টদের হুশিয়ারি দিয়েছে কমিশন।
গত বুধবার এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এতে কালো তালিকাভূক্ত এসব আইএসপিকে আবার ব্যান্ডউইথ দিলে বা ব্যবসা করলে ইন্টারনেট গেটওয়ে অপারেটরসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
এর আগে বারবার তাগাদা দেওয়ার পরও সাড়া দেয়নি বিভিন্ন ক্যাটাগরির এমন ২০৪টি আইএসপির লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ নেয় বিটিআরসি।
একই সঙ্গে ২০১০ সালের টেলিযোগাযোগ আইন অনুসারে এসব আইএসপির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়।
কমিশন এর আগে গত বছর দুই দফায় ৬৩টি আইএসপি’র লাইসেন্স বাতিল করেছিল।
বর্তমান তালিকার মধ্যে ৩৩ ন্যাশনওয়াইড আইএসপি রয়েছে। সেন্ট্রাল জোনের আইএসপি রয়েছে ২৩টি আছে ও ১৩টি জোনাল আইএসপি।
এর বাইরেও শুধু ঢাকা মেট্টোপলিটন এলাকায় ব্যবসা করে এমন এ ক্যাটাগরির লাইসেন্স বন্ধের তালিকায় আছে আরও ৭০টি। বি ক্যাটাগরির তালিকায় আছে ২৬টি এবং সি ক্যাটাগরির তালিকায় ২৬টি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, গত বছর থেকে কমিশন আইএসপিদের তালিকা ও তাদের গ্রাহকদের তালিকা হালনাগাদ করার কাজ শুরু করেছে। তারপর থেকেই আইএসপিগুলোর কাছে থেকে নানা তথ্য চায় তারা।
মূলত তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্যই সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের অংশ হিসেবে কমিশন এমন উদ্যোগ নেয়।
আগের নির্দেশনা অনুসারে ২৫ আগস্ট থেকে এসব আইএসপির ব্যান্ডউইথ বন্ধ করতে বলা হয়েছিল। এবার সেই নির্দেশ যথাযথভাবে মেনে চলা হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্টদের হুশিয়ারি দিয়েছে কমিশন।
গত বুধবার এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এতে কালো তালিকাভূক্ত এসব আইএসপিকে আবার ব্যান্ডউইথ দিলে বা ব্যবসা করলে ইন্টারনেট গেটওয়ে অপারেটরসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
এর আগে বারবার তাগাদা দেওয়ার পরও সাড়া দেয়নি বিভিন্ন ক্যাটাগরির এমন ২০৪টি আইএসপির লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ নেয় বিটিআরসি।
একই সঙ্গে ২০১০ সালের টেলিযোগাযোগ আইন অনুসারে এসব আইএসপির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়।
কমিশন এর আগে গত বছর দুই দফায় ৬৩টি আইএসপি’র লাইসেন্স বাতিল করেছিল।
বর্তমান তালিকার মধ্যে ৩৩ ন্যাশনওয়াইড আইএসপি রয়েছে। সেন্ট্রাল জোনের আইএসপি রয়েছে ২৩টি আছে ও ১৩টি জোনাল আইএসপি।
এর বাইরেও শুধু ঢাকা মেট্টোপলিটন এলাকায় ব্যবসা করে এমন এ ক্যাটাগরির লাইসেন্স বন্ধের তালিকায় আছে আরও ৭০টি। বি ক্যাটাগরির তালিকায় আছে ২৬টি এবং সি ক্যাটাগরির তালিকায় ২৬টি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, গত বছর থেকে কমিশন আইএসপিদের তালিকা ও তাদের গ্রাহকদের তালিকা হালনাগাদ করার কাজ শুরু করেছে। তারপর থেকেই আইএসপিগুলোর কাছে থেকে নানা তথ্য চায় তারা।
মূলত তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্যই সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের অংশ হিসেবে কমিশন এমন উদ্যোগ নেয়।