শনিবার বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পেস বোলিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে
ঢাকায় পা রেখেছেন সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিজ তারকা এবং কিংবদন্তী পেসার কোর্টনি
ওয়ালশ।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাথে চুক্তি অনুযায়ী আগামী ২০১৯ সাল পর্যন্ত মাশরাফি, রুবেলদের ফাস্ট বোলিংয়ের নানা মন্ত্র, কৌশল শেখাবেন ওয়ালশ।
তবে এই কোচিং করাতে এসে কত টাকা পারিশ্রমিক হিসেবে নিবেন তিনি এটাই অনেকের কৌতূহলের বিষয়।অনেকেই মনে করছেন জাতীয় দলের হেড কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের চেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পেতে যাচ্ছেন ওয়ালশ।
তবে অবাক করা বিষয় হলো ওয়ালশের পারিশ্রমিক তার নাম, খ্যাতি, যশ ও তারকা ইমেজের তুলনায় বেশ কম। জানা গেছে হেড কোচ হাতুরুসিংহের বেতন ক্যারিবিয়ান এই তারকার থেকে অনেক বেশি।
ওয়ালশের বেতন মূলত ইংল্যান্ড সিরিজকে সামনে রেখে ৪৫ দিনের খণ্ডকালীন ব্যাটিং পরামর্শক হিসেবে নিযুক্ত সাবেক লঙ্কান টেস্ট ক্রিকেটার সামারাবীরার বেতনের সমান।
বিসিবির সাথে চুক্তি অনুযায়ী প্রতি কর্ম দিবসে সামারাবীরা পাবেন ৫০০ মার্কিন ডলার। ভালমতো হিসেব করে দেখা গেছে ওয়ালশও একই পরিমাণ অর্থ পাবেন। সেক্ষেত্রে ওয়ালশের মাসিক বেতন হাথুরুসিংহের ৬৫ ভাগ।
বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট বৃদ্ধিসহ বর্তমানে হাথুরুসিংহের মাসিক বেতন প্রায় ২৮ হাজার ডলার। সেখানে ওয়ালশের বেতন হবে ১৫ হাজার ডলার প্রায়।
অবশ্য ওয়ালশের সঠিক মাসিক বেতনের পরিমাণ না জানালেও বোর্ডের উচ্চ পর্যায়ের নির্ভরযোগ্য ও দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে, ওয়ালশ বছরে ২০০ কর্ম দিবস কাটাবেন এবং এই কয়দিনে বিসিবি থেকে তিনি ১ লক্ষ ডলার পাবেন।
টেস্ট ক্রিকেটে টানা ১৭ বছর খেলেছেন ওয়ালশ। একজন পেস বোলার হিসেবে এত দীর্ঘ সময় খেলার নজির ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা বেশি নেই।
দীর্ঘ ১৭ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারে ৫১৯ শিকার করা এই ক্যারিবিয়ানই এবার মাশরাফিদের দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছেন।
নিজের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে শৃঙ্খলাবোধ, কঠোর পরিশ্রম, সাধনা ও মনোসংযোগের অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেছেন ওয়ালশ। এবার বাংলাদেশ দলেও সেই একই পন্থায় সাফল্য অর্জন করতে চান তিনি।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাথে চুক্তি অনুযায়ী আগামী ২০১৯ সাল পর্যন্ত মাশরাফি, রুবেলদের ফাস্ট বোলিংয়ের নানা মন্ত্র, কৌশল শেখাবেন ওয়ালশ।
তবে এই কোচিং করাতে এসে কত টাকা পারিশ্রমিক হিসেবে নিবেন তিনি এটাই অনেকের কৌতূহলের বিষয়।অনেকেই মনে করছেন জাতীয় দলের হেড কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের চেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পেতে যাচ্ছেন ওয়ালশ।
তবে অবাক করা বিষয় হলো ওয়ালশের পারিশ্রমিক তার নাম, খ্যাতি, যশ ও তারকা ইমেজের তুলনায় বেশ কম। জানা গেছে হেড কোচ হাতুরুসিংহের বেতন ক্যারিবিয়ান এই তারকার থেকে অনেক বেশি।
ওয়ালশের বেতন মূলত ইংল্যান্ড সিরিজকে সামনে রেখে ৪৫ দিনের খণ্ডকালীন ব্যাটিং পরামর্শক হিসেবে নিযুক্ত সাবেক লঙ্কান টেস্ট ক্রিকেটার সামারাবীরার বেতনের সমান।
বিসিবির সাথে চুক্তি অনুযায়ী প্রতি কর্ম দিবসে সামারাবীরা পাবেন ৫০০ মার্কিন ডলার। ভালমতো হিসেব করে দেখা গেছে ওয়ালশও একই পরিমাণ অর্থ পাবেন। সেক্ষেত্রে ওয়ালশের মাসিক বেতন হাথুরুসিংহের ৬৫ ভাগ।
বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট বৃদ্ধিসহ বর্তমানে হাথুরুসিংহের মাসিক বেতন প্রায় ২৮ হাজার ডলার। সেখানে ওয়ালশের বেতন হবে ১৫ হাজার ডলার প্রায়।
অবশ্য ওয়ালশের সঠিক মাসিক বেতনের পরিমাণ না জানালেও বোর্ডের উচ্চ পর্যায়ের নির্ভরযোগ্য ও দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে, ওয়ালশ বছরে ২০০ কর্ম দিবস কাটাবেন এবং এই কয়দিনে বিসিবি থেকে তিনি ১ লক্ষ ডলার পাবেন।
টেস্ট ক্রিকেটে টানা ১৭ বছর খেলেছেন ওয়ালশ। একজন পেস বোলার হিসেবে এত দীর্ঘ সময় খেলার নজির ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা বেশি নেই।
দীর্ঘ ১৭ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারে ৫১৯ শিকার করা এই ক্যারিবিয়ানই এবার মাশরাফিদের দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছেন।
নিজের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে শৃঙ্খলাবোধ, কঠোর পরিশ্রম, সাধনা ও মনোসংযোগের অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেছেন ওয়ালশ। এবার বাংলাদেশ দলেও সেই একই পন্থায় সাফল্য অর্জন করতে চান তিনি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন