টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন গ্রামীণফোনকে নতুন নম্বরের সিরিজ ০১৩
দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও অনেক শর্ত জুড়ে দিয়েছে। এতে অপারেটরটির জন্য এ
সিরিজে যাওয়া সহজ হবে না। একই সঙ্গে সেটি অনেক সময় সাপেক্ষও হতে পারে বলে
জানিয়েছেন সংশ্লষ্টিরা।
গত সপ্তাহে বিটিআরসি গ্রামীণফোনের (জিপি) চলতি ‘০১৭’ সিরিজের পাশাপাশি নতুন সিরিজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। গত দুই বছর ধরে অপারেটরটি নতুন নম্বর সিরিজ পেতে চেষ্টা চালিয়ে আসছে।
এখন প্রথম শর্ত হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে অপারেটরটির অনেক দিনের অনিস্পন্ন নিরীক্ষা কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
২০১১ সালে বিটিআরসি গ্রাহক সংখ্যার বিচারে শীর্ষ অপারেটরটিতে নিরীক্ষা চালিয়ে তিন হাজার ৩৪ কোটি টাকার বিষয়ে আপত্তি দেয়। একই সঙ্গে গত বছর নতুন আরেকটি নিরীক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে গেলে সেটি নিয়েও নানা জটিলতা তৈরি হয়।
কমিশন বলছে, তারা অডিট কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে চান।
এ ছাড়া নতুন নম্বর সিরিজ দেওয়ার আগে কমিশনের বিভিন্ন বিভাগ অপারেটরটির কার্যকর গ্রাহক সংখ্যা, সিস্টেমে থাকা নম্বারের সংখ্যা এবং ভিওআইপি বা অন্য কোনো অভিযোগে বন্ধ হয়ে যাওয়া নম্বরও যাচাই করে দেখতে চায়।
অপারেটরটির কর্মকর্তারা বলছেন, তারা ০১৭ সিরিজের ১০ কোটি নম্বর বিক্রির শেষ পর্যায়ে চলে এসেছেন। নতুন এ নম্বর সিরিজ না হলে অপারেটরটি কিছুদিন পরে নতুন সিম বিক্রি করতে পারবে না।
অপারেটরটি ০১২ নম্বর সিরিজের জন্য আগ্রহ দেখায়।
বর্তমান নম্বর প্ল্যান অনুসারে একটি অপারেটর একটি সিরিজের সর্বোচ্চ ১০কোটি নম্বর বিক্রি করতে পারবে।
গ্রামীণফোন তাদের এ সমস্যার কথা প্রথম জানিয়েছিল গত বছর শুরুর দিকে। তখন নিয়ম ছিল একটি সিম টানা ২৪ মাস বন্ধ না থাকলে সেটি পুনরায় বিক্রি করা যাবে না।
অনেক নম্বর বন্ধ থাকার কারণে তাদের সিরিজের সব নম্বর শেষ হয়ে আসে। পরে কমিশন এ সমস্যা সমাধানে বন্ধ সিমের চালু করতে ২৪ মাসের সময় কমিয়ে ১৫ মাস করে দেয়। তবে এতেও তেমন একটা সমাধান আসেনি বলে দাবি জিপির কর্মকর্তাদের।
এ বিষয়ে আলোচনাকালে ০১৭-এর পরে এক ডিজিট বাড়িয়ে দেওয়ার কথাও ওঠে। তাতে তাদের নম্বরের ডিজিট ১১ থেকে বেড়ে ১২ হয়ে যাবে। সেটি হলে সব অপারেটরের ক্ষেত্রেই সেটি করার বিষয় চলে আসে। এত জটিলতা ও খরচ সবার জন্য বেড়ে যাবে বিবেচনায় তা বাদ দেওয়া হয়।
এর আগে গ্রামীণফোনের জন্য একটি করে দু’বার দুটি ডিজিট বাড়ানো হয়েছিল। ১৯৯৭ সালে তারা প্রথমে নয় ডিজিট দিয়ে শুরু করলেও পরে সব অপারেটর ১১ ডিজিটে চলে এসেছে।
গ্রামীণফোনকে ০১৩ নম্বর সিরিজ দিতে গিয়ে বিটিআরসি মেসার্স বিটিএল নামের একটি কোম্পানির কাছে থাকা এ সিরিজের আগের বরাদ্দ বাতিল করে।
ওই একই বৈঠকে কমিশন মেসার্স বিবিটিটি নামের আরেক এক কোম্পানির কাছে থাকা ০১৪ সিরিজও বাতিল করে।
কমিশনের নম্বর প্ল্যানিং অনুসারে বর্তমানে সিটিসেল ব্যবহার করছে ০১১, টেলিটক ০১৫, এয়ারটেল ০১৬, জিপি ০১৭, রবি ০১৮ ও বাংলালিংক ব্যবহার করছে ০১৯।
গত সপ্তাহে বিটিআরসি গ্রামীণফোনের (জিপি) চলতি ‘০১৭’ সিরিজের পাশাপাশি নতুন সিরিজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। গত দুই বছর ধরে অপারেটরটি নতুন নম্বর সিরিজ পেতে চেষ্টা চালিয়ে আসছে।
এখন প্রথম শর্ত হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে অপারেটরটির অনেক দিনের অনিস্পন্ন নিরীক্ষা কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
২০১১ সালে বিটিআরসি গ্রাহক সংখ্যার বিচারে শীর্ষ অপারেটরটিতে নিরীক্ষা চালিয়ে তিন হাজার ৩৪ কোটি টাকার বিষয়ে আপত্তি দেয়। একই সঙ্গে গত বছর নতুন আরেকটি নিরীক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে গেলে সেটি নিয়েও নানা জটিলতা তৈরি হয়।
কমিশন বলছে, তারা অডিট কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে চান।
এ ছাড়া নতুন নম্বর সিরিজ দেওয়ার আগে কমিশনের বিভিন্ন বিভাগ অপারেটরটির কার্যকর গ্রাহক সংখ্যা, সিস্টেমে থাকা নম্বারের সংখ্যা এবং ভিওআইপি বা অন্য কোনো অভিযোগে বন্ধ হয়ে যাওয়া নম্বরও যাচাই করে দেখতে চায়।
অপারেটরটির কর্মকর্তারা বলছেন, তারা ০১৭ সিরিজের ১০ কোটি নম্বর বিক্রির শেষ পর্যায়ে চলে এসেছেন। নতুন এ নম্বর সিরিজ না হলে অপারেটরটি কিছুদিন পরে নতুন সিম বিক্রি করতে পারবে না।
অপারেটরটি ০১২ নম্বর সিরিজের জন্য আগ্রহ দেখায়।
বর্তমান নম্বর প্ল্যান অনুসারে একটি অপারেটর একটি সিরিজের সর্বোচ্চ ১০কোটি নম্বর বিক্রি করতে পারবে।
গ্রামীণফোন তাদের এ সমস্যার কথা প্রথম জানিয়েছিল গত বছর শুরুর দিকে। তখন নিয়ম ছিল একটি সিম টানা ২৪ মাস বন্ধ না থাকলে সেটি পুনরায় বিক্রি করা যাবে না।
অনেক নম্বর বন্ধ থাকার কারণে তাদের সিরিজের সব নম্বর শেষ হয়ে আসে। পরে কমিশন এ সমস্যা সমাধানে বন্ধ সিমের চালু করতে ২৪ মাসের সময় কমিয়ে ১৫ মাস করে দেয়। তবে এতেও তেমন একটা সমাধান আসেনি বলে দাবি জিপির কর্মকর্তাদের।
এ বিষয়ে আলোচনাকালে ০১৭-এর পরে এক ডিজিট বাড়িয়ে দেওয়ার কথাও ওঠে। তাতে তাদের নম্বরের ডিজিট ১১ থেকে বেড়ে ১২ হয়ে যাবে। সেটি হলে সব অপারেটরের ক্ষেত্রেই সেটি করার বিষয় চলে আসে। এত জটিলতা ও খরচ সবার জন্য বেড়ে যাবে বিবেচনায় তা বাদ দেওয়া হয়।
এর আগে গ্রামীণফোনের জন্য একটি করে দু’বার দুটি ডিজিট বাড়ানো হয়েছিল। ১৯৯৭ সালে তারা প্রথমে নয় ডিজিট দিয়ে শুরু করলেও পরে সব অপারেটর ১১ ডিজিটে চলে এসেছে।
গ্রামীণফোনকে ০১৩ নম্বর সিরিজ দিতে গিয়ে বিটিআরসি মেসার্স বিটিএল নামের একটি কোম্পানির কাছে থাকা এ সিরিজের আগের বরাদ্দ বাতিল করে।
ওই একই বৈঠকে কমিশন মেসার্স বিবিটিটি নামের আরেক এক কোম্পানির কাছে থাকা ০১৪ সিরিজও বাতিল করে।
কমিশনের নম্বর প্ল্যানিং অনুসারে বর্তমানে সিটিসেল ব্যবহার করছে ০১১, টেলিটক ০১৫, এয়ারটেল ০১৬, জিপি ০১৭, রবি ০১৮ ও বাংলালিংক ব্যবহার করছে ০১৯।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন