
টানা ছয়টি হোম সিরিজ জেতার পর হার। যে সিরিজটিতেও বাংলাদেশ জিততে পারত, ছোটখাটো কিছু ভুলের বড় মাশুল গুনতে হয়েছে বলে হয়নি। টেস্ট সিরিজটা ১-১ ড্র। চট্টগ্রামে ২২ রানে হেরে যাওয়ার আক্ষেপে পুড়তে না হলে ইংল্যান্ডকে তো হোয়াইটওয়াশ করত বাংলাদেশ দল!
এসব সাফল্যই নিজ দেশে। ঘরের মাটিতে। ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অবশ্য কোয়ার্টার ফাইনালে গিয়েছিল, যেটি হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে। তবে বাংলাদেশের ক্রিকেটের পরবর্তী চ্যালেঞ্জ হলো, বিদেশের মাটিতেও নিজেদের প্রমাণ করা। এর জন্য ২০১৭ সাল বেশ ভালো মঞ্চ তৈরি করে রাখছে। আইসিসির ভবিষ্যৎ সফরসূচি (এফটিপি) অনুযায়ী, সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশ অন্তত চারটি পূর্ণাঙ্গ বিদেশ সফরে যাবে। এ ছাড়া আছে ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিও।
এ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে বাংলাদেশকে দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়েছে। ইংল্যান্ড সফর শেষে আপাতত আন্তর্জাতিক সূচির বিরতি। যেটি আবার শুরু হবে ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ড সফরে। তিন ওয়ানডে, তিনটি টি-টোয়েন্টি ও দুটি টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ ওই সফরে। জানুয়ারি মাসে সেই সফর শেষ করে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো টেস্ট খেলতে যাবে ভারতে। একমাত্র টেস্টটি হবে হায়দরাবাদে।
জুনে ইংল্যান্ডে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, যেটি ২০১৯ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিও। পরের বিশ্বকাপ যে ইংল্যান্ডে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রস্তুতি নিতে আয়ারল্যান্ডে একটি সংক্ষিপ্ত ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ। আগস্টে দুই টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডে খেলবে অস্ট্রেলিয়া সফরে যাবে দল। অক্টোবরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দুই টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডের পাশাপাশি থাকছে দুটি টি-টোয়েন্টি।
ভিনদেশি এই কন্ডিশনগুলো বাংলাদেশের সামর্থ্যের নতুন পরীক্ষাই নেবে। সে কথা মনে করিয়ে দিলেন মুশফিক। আজ ম্যাচ শেষে টেস্ট অধিনায়ক বলেছেন, ‘গত দুই বছর ধরে আমরা দেশের মাটিতে দারুণ খেলছি। এখন আমাদের পরের চ্যালেঞ্জটা বিদেশে। আমাদের ভিনদেশি কন্ডিশন ভালোভাবে মানিয়ে নিতে হবে। সবখানে তো আর দেশের চেনা কন্ডিশনের সুবিধা মিলবে না।’
বিদেশে ভালো করলে বাংলাদেশ আরও বেশি টেস্ট ও ওয়ানডে খেলার সুযোগ পাবে নিশ্চয়ই। সেই দেশের দর্শকদের কাছে নিজেদের তুলে ধরতেও পারবে। ২০১৭ সেই রোমাঞ্চ নিয়েই অপেক্ষা করছে—যার শুরুটা অবশ্য হয়ে যাবে এ বছরের শেষেই।
এ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে বাংলাদেশকে দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়েছে। ইংল্যান্ড সফর শেষে আপাতত আন্তর্জাতিক সূচির বিরতি। যেটি আবার শুরু হবে ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ড সফরে। তিন ওয়ানডে, তিনটি টি-টোয়েন্টি ও দুটি টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ ওই সফরে। জানুয়ারি মাসে সেই সফর শেষ করে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো টেস্ট খেলতে যাবে ভারতে। একমাত্র টেস্টটি হবে হায়দরাবাদে।
জুনে ইংল্যান্ডে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, যেটি ২০১৯ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিও। পরের বিশ্বকাপ যে ইংল্যান্ডে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রস্তুতি নিতে আয়ারল্যান্ডে একটি সংক্ষিপ্ত ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ। আগস্টে দুই টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডে খেলবে অস্ট্রেলিয়া সফরে যাবে দল। অক্টোবরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দুই টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডের পাশাপাশি থাকছে দুটি টি-টোয়েন্টি।
ভিনদেশি এই কন্ডিশনগুলো বাংলাদেশের সামর্থ্যের নতুন পরীক্ষাই নেবে। সে কথা মনে করিয়ে দিলেন মুশফিক। আজ ম্যাচ শেষে টেস্ট অধিনায়ক বলেছেন, ‘গত দুই বছর ধরে আমরা দেশের মাটিতে দারুণ খেলছি। এখন আমাদের পরের চ্যালেঞ্জটা বিদেশে। আমাদের ভিনদেশি কন্ডিশন ভালোভাবে মানিয়ে নিতে হবে। সবখানে তো আর দেশের চেনা কন্ডিশনের সুবিধা মিলবে না।’
বিদেশে ভালো করলে বাংলাদেশ আরও বেশি টেস্ট ও ওয়ানডে খেলার সুযোগ পাবে নিশ্চয়ই। সেই দেশের দর্শকদের কাছে নিজেদের তুলে ধরতেও পারবে। ২০১৭ সেই রোমাঞ্চ নিয়েই অপেক্ষা করছে—যার শুরুটা অবশ্য হয়ে যাবে এ বছরের শেষেই।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন