LATEST UPDATE

শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৬

বিপিএলের সূচিতে রদবদল: যেভাবে হবে খেলা




পূর্বের ঘোষণা মত শেষ হতে পারছে না বিপিএল। সূচিতে রদবদল। এবারের বিপিএলের শুরুতেই অবশ্য ছিলো পরিবর্তন। সবাই অপেক্ষায় ছিলো কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের লড়াই হবে। কিন্তু বৃষ্টি ভাসিয়ে নেয় ম্যাচ।

শুরুটা পিছিয়ে যায় ৫দিন। কিছু কারণে অবশ্য এবারের বিপিএল দর্শকদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। স্লো উইকেট আর লো স্কোরিং ম্যাচ- পুরো বিপিএলেরই যেন বিজ্ঞাপন হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধুমাত্র শনিবার বিপিএলের দ্বিতীয় ম্যাচে সাকিব আল হাসানের দল ঢাকা ডায়নামাইটস ১৭০ রানের বড় স্কোর গড়তে সক্ষম হয়েছিল। এই একটি ম্যাচ ছাড়া আর প্রায় সব ম্যাচই লো স্কোরিং ছিলো।

মূলতঃ সন্ধ্যার পর শিশিরে মাঠ ভিজে একাকার হয়ে যাওয়ার কারণে স্পিনাররা বল গ্রিপ করতে পারছে না, উইকেটের ওপর বল পড়ে স্লথ হয়ে যাচ্ছে। ব্যাটসম্যানের ব্যাটে ঠিকভাবে বল আসছে না। যে কারণে তাদের ব্যাটের


দৃষ্টিনন্দন শট দেখা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দর্শকরা। সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তার কারণ শিশির। স্পিনাররা বল গ্রিপ করতে সমস্যাই নয় শুধু, মাঠে ফিল্ডিং করাই তখন কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। শিশির পড়ে পুরো মাঠ ভিজে যায়।

এই সমস্যা থেকে কাটিয়ে ওঠার জন্য বিপিএলের ম্যাচগুলো এক ঘণ্টা এগিয়ে আনার চিন্তা-ভাবনা করছে বিপিএল কর্তৃপক্ষ। এর আগে প্রকাশ হয়েছে, শিশিরের কারণে এক ঘণ্টা এগিয়ে আনা হচ্ছে বিপিএলের সময়সূচি- এই শিরোনামে। তবে, তখন শোনা গিয়েছিল, বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্ব শেষ করে আসার পর ঢাকায় দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হবে নতুন সময় সূচিতে।

ঢাকায় দ্বিতীয় পর্ব নয়, চট্টগ্রাম পর্ব থেকেই বিপিএল অনুষ্ঠিত হবে নতুন সময়সূচিতে। মূলতঃ বিপিএলের সম্প্রচার কর্তৃপক্ষ চ্যানেল নাইনের পীড়াপীড়িতেই বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, চট্টগ্রাম পর্ব থেকেই বিপিএল অনুষ্ঠিত হবে নতুন সময়সূচিতে। এর কারণ হচ্ছে, ঢাকায় এসে যদি এক ঘণ্টা খেলা এগিয়ে আনা হয়, তাহলে নতুন সূচিতে দর্শকদের খাপ খাওয়াতে সময় লাগবে। এ কারণে চট্টগ্রাম থেকেই নতুন সময়ের সঙ্গে অভ্যস্ততা তৈরি করতে চায় বিপিএল সম্প্রচার কর্তৃপক্ষ।

চ্যানেল নাইন সূত্রে জানা গেছে, নতুন সময়সূচি অনুযায়ী সপ্তাহের ৬ দিন দিনের প্রথম খেলা দুপুর ২টার পরিবর্তে শুরু হবে দুপুর ১ টায়। আর শুক্রবারের প্রথম ম্যাচ শুরু হবে দুপুর আড়াইটার পরিবর্তে দুপুর দেড়টায়। সন্ধ্যার প্রথম ম্যাচটি সপ্তাহের ৬দিন অনুষ্ঠিত হবে ৭টার পরিবর্তে পৌনে ৬টায়। আর শুক্রবারের সন্ধ্যারর ম্যাচটি সোয়া ৭টার পরিবর্তে শুরু হবে সোয়া ৬টায়।

বিপিএল কর্তৃপক্ষের প্রত্যাশা, এক ঘণ্টা করে সময় এগিয়ে আনা হলে সন্ধ্যার পর শিশিরের সমস্যা অনেকটা কমে আসবে। তাতে বিপিএল হয়ে উঠবে আরও উপভোগ্য।

রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৬

অসাধারণ ১৯টি স্বাস্থ্য টিপস!



১. ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটি নিয়মিত করলে ঠোটেঁর কালো দাগ উঠে যাবে।

২. টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ মিশিয়ে মুখে লাগালে রোদে জ্বলা বাব কমে যাবে।

৩. হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ হয়ে যায়। এজন্য বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাত মোলায়েম হবে।

৪. কনুইতে কালো ছোপ দূর করতে লেবুর খোসায় টিনি দিয়ে ভালো করে ঘষে নিন। এতে দাগ চলে গিয়ে কনুই নরম হবে।

৫. মুখের ব্রণ আপনার সুন্দর্য নষ্ট করে। এক্ষেত্রে রসুনের কোয়া ঘষে নিন ব্রণের উপর। ব্রণ তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে।

৬. লিগমেন্টেশন বা কালো দাগ থেকে মু্ক্তি পেতে আলু, লেবু ও শসার রস এক সঙ্গে মিশিয়ে তাতে আধ চা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে যেখানে দাগ পড়েছে সেখানকার ত্বকে লাগান।

৭. চুল পড়া বন্ধ করতে মাথায় আমলা, শিকাকাই যুক্ত তেল লাগান।

৮. তৈলাক্ত ত্বকে ঘাম জমে মুখ কালো দেখায়। এক্ষেত্রে ওটমিল ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখবেন আধা ঘন্টা। আধা ঘন্টা পর ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।

৯. যাদের হাত খুব ঘামে তারা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে লাউয়ের খোসা হাতে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।

১০. পায়ের গোড়ালি ফাটলে পেঁয়াজ বেটে প্রলেপ দিন এ জায়গায়।

১১. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন ১৫ গ্রাম করে মেৌরি চিবিয়ে খান। খুব কম সময়ে রক্ত শুদ্ধ হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।

১২. মুখে কোন র্যাশ বের হলে অড়হর ডাল বাটা পেষ্ট লাগান র্যাশের উপর। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। দাগ থাকবেনা।

১৩. পিঠের কালো ছোপ তুলতে ময়দা ও দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে পিঠে দশ মিনিট ধরে ঘষবেন। এটা নিয়মিত করলে পিঠের ছোপ উঠে যায়।

১৪. মুখের তাৎক্ষনিক লাবণ্য আনতে একটা ভেষজ রুপটান আছে। আধা চা চামুচ লেবুর রস, এক চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ও গলায় লাগান। পনের মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটা আপনার মুখকে আদ্র রাখবে।

১৫. হাত পায়ের সৈৌন্দয্য অক্ষুন্ন রাখতে হাতে ও পায়ে আপেলের খোসা ঘষে নিন। এতে হাত ও পা অনেক বেশী ফর্সা দেখাবে।

১৬. মুখের বাদামী দাগ উঠাতে পাকা পেঁপে চটকে মুখে লাগান, পরে ধুয়ে ফেলুন।

১৭. নিঃশ্বাসের দুগন্ধ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত দুই কোয়া করে কমলালেবু খান। দুই মাস পর এ সমস্য থাকবেনা।

১৮. সমপরিমান তুলসী পাতার রস ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে দুই বেলা নিয়মিত মুখে লাগান যেকোন দাগ মিলিয়ে যাবে।

১৯. অতিরক্ত শুষ্কতা থেকে মুক্তি পেতে মধু, দুধ ও বেসনের পেষ্ট মুখে লাগান নিয়মিত। এতে ত্বকের বলিরেখা ও দূর হয়ে যাবে।


আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য।

পুলিশকে আদবকেতা শেখাবে ‘পিঙ্ক’


অমিতাভ বচ্চন অভিনীত পিঙ্ক ছবিটি এরই মধ্যে দর্শক-সমালোচকদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এবার এই ছবিটি দেখানো হবে পুলিশকে। শুধু নির্মল বিনোদনের জন্য নয়, রাজস্থানের প্রত্যেক পুলিশ সদস্যকে এই ছবি দেখানোর পেছনে উদ্দেশ্য, তাঁদের আদবকেতা শেখানো। নারীর প্রতি কীভাবে আরও সংবেদনশীল হতে হয়, সেটি তাঁরা যেন পিঙ্ক সিনেমাটি দেখলেই বুঝতে পারেন।
ভারত পুলিশের প্রধান কার্যালয় থেকে রাজস্থানের ৩৩টি বিভাগের পুলিশ সদস্যদের জন্য এই ছবির বিশেষ প্রদর্শনীর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সুজিত সরকার প্রযোজিত পিঙ্ক ছবিটি নারীর মর্যাদা ও নারীদের অধিকার নিয়ে সোচ্চার হওয়ার বার্তা দেয়। কোনো বিপদে পড়লে পুলিশের সহায়তা পেতে নারীদের যেন ঝক্কি পোহাতে না হয় এবং নারী নির্যাতন বা তাঁদের প্রতি যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে পুলিশ যেন যথাযথ ব্যবস্থা নেয়, এ জন্যই কর্তৃপক্ষ পিঙ্ক ছবি প্রদর্শনের বিষয়টি বেশ গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে।

গত ১৬ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাওয়া এই ছবিতে অমিতাভ ছাড়াও আরও অভিনয় করেছেন তাপসী পান্নু, কৃতী কুলহারি, আন্দ্রিয়া তারিয়াং, অঙ্গদ বেদিসহ অনেকে।

ঢাকা আন্তর্জাতিক লোকসংগীত উৎসব ২০১৬।


‘ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ফোক ফেস্ট’ আমাদের, আপনাদের, বাংলাদেশের ইভেন্ট। সহযোগিতা, সমর্থন এবং দিক নির্দেশনার মাধ্যমেই আন্তর্জাতিক লোকসংগীত উৎসব ধীরে ধীরে বিশ্বের দরবারে সুপরিচিত হয়ে উঠবে। তাই আসুন শেকড়ের টানে, সুরের টানে আবার সবাই এক হয়ে যাই।
দর্শকদের জন্য অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশের শর্তসমূহ:
* অনুষ্ঠানে প্রবেশের জন্য অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর বা স্কুল/কলেজের আইডি কার্ড প্রয়োজন হবে। রেজিস্ট্রেশন সফল হলে পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী প্রবেশপত্র প্রিন্ট বা সংগ্রহ করতে হবে। তিনদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানে প্রতিদিন ভেন্যুতে প্রবেশের সময় ই-টিকেট দেখাতে হবে।
* কোন ধরনের ব্যাগ নিয়ে অনুষ্ঠান স্থলে প্রবেশ করা যাবেনা। শুধু মেয়েরা (৮''x৬'') মাপের ছোট পার্স ব্যবহারের জন্য রাখতে পারবেন। মাঠে ব্যাগ রাখার কোনো ব্যবস্থা থাকবে না।
* অনুষ্ঠানস্থল থেকে একবার বের হলে আর ভেতরে প্রবেশ করা যাবেনা।
* বাইরে থেকে আনা খাবার এবং পানীয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। খাবারের জন্য নির্দিষ্ট জায়গা থাকবে যেখানে অর্থ পরিশোধের মাধ্যমে দর্শকরা খাবার কিনতে পারবে। ভেন্যুতে বিনামূল্যে বিশুদ্ধ পানি পাওয়া যাবে।
* রাত ১০টার পর অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করা যাবেনা।
* অনুষ্ঠান স্থলে ক্যামেরা, চিত্রগ্রহণ এবং সাউন্ড রেকর্ডিং এর কোন উপকরণ এর ব্যবহার নিষেধ। দর্শকদের অসুবিধা হয় এবং মনযোগে ব্যাঘাত ঘটায় এমন কোন বস্তু পেলে আয়োজকরা তা বাজেয়াপ্ত করা এবং সরিয়ে নেবার অধিকার রাখে।
* যে কোন ধরনের তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। অনুষ্ঠান স্থলে ধূমপান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
* পার্কিং এর কোন ব্যবস্থা থাকবে না।

এখনকার স্মার্টফোন কেনার আগে যা দেখবেন!


মোবাইল ফোন এখন মানুষের নিত্যসঙ্গী। যোগাযোগ, ছবি তোলা, ক্লাউডে তথ্য সংরক্ষণ, ইন্টারনেট ব্রাউজিং ছাড়াও স্মার্টফোন পাওয়ার ব্যাংক হিসেবেও ব্যবহার করা হচ্ছে। বাজারে এখন নানা রকম স্মার্টফোন কিনতে পাওয়া যায় বলে ফোন কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়াটা কঠিন। বাজারে অত্যাধুনিক ফিচারের ফোনগুলো তা আরও কঠিন করে তুলেছে। এ ধরনের দামি স্মার্টফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত, তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে গ্যাজেটস নাউ। দেখে নিন প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো:


তৈরির উপাদান
ফোনের স্থায়িত্ব কেমন হবে, তা মাথায় রাখতে হবে। বাজারে সাধারণত প্লাস্টিক ও ধাতব কাঠামোর ফোন পাবেন। কিছু ফোনে অবশ্য কাচের কোট দেওয়া আছে। যাঁদের হাত থেকে জিনিস প্রায় সময় পড়ে যায়, তাঁরা ধাতব বা প্লাস্টিকের ফোন কিনুন। এ ধরনের ফোনগুলো দুই থেকে তিন ফুট ওপর থেকে পড়লেও টিকে যেতে পারে।


ডিসপ্লে
ফোনের ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে ফোনের ডিসপ্লের আকার ও রেজুলেশন ঠিক করতে হবে। যাঁরা ভিডিও স্ট্রিমিং, ছবি সম্পাদনা, ভিডিও বা মুভি ডাউনলোড করেন, তাঁরা অবশ্যই সাড়ে পাঁচ থেকে ছয় ইঞ্চি ডিসপ্লের ফুল এইচডি বা কিউএইচডি ডিসপ্লের ফোন নেবেন। এর চেয়ে বড় মাপের ফোন নিলে বহন করতে সমস্যা হবে। যাঁরা সাধারণত ইন্টারনেট ব্রাউজিং, চ্যাটিং কিংবা ই-মেইল, ফেসবুক চালানোর মতো কাজে স্মার্টফোন ব্যবহার করবেন, তাঁরা পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ ইঞ্চি মাপের এইচডি বা ফুল এইচডি ডিসপ্লের ফোন নিতে পারেন।


প্রসেসর
অপারেটিং সিস্টেমের সংস্করণ, ইউজার ইন্টারফেস, বোল্টওয়্যারের মতো নানা বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে স্মার্টফোনের প্রসেসিংয়ের ক্ষমতার পার্থক্য হয়। যাঁরা স্মার্টফোনে ছবি বা ভিডিও সম্পাদনা, ডকুমেন্ট সম্পাদনা, ভারী গেম খেলা, ভিডিও স্ট্রিমিং ও স্ক্রিনে একাধিক অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাঁরা কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৬৫২ বা স্ন্যাপড্রাগন ৮২০/৮২১ প্রসেসরের ফোন নিতে পারেন। এতে মাল্টিটাস্কিং-সুবিধা পাওয়া যায়। আর যাঁরা স্মার্টফোন হালকা কাজে ব্যবহার করেন, তাঁরা মিডিয়াটিক প্রসেসর ব্যবহার করতে পারেন।


ক্যামেরা
ফোনে বেশি মেগাপিক্সেল থাকা মানেই কিন্তু সে ফোনের ক্যামেরা ভালো নয়। ক্যামেরার অ্যাপারচার, আইএসও, পিক্সেলের আকার ও অটোফোকাসের মতো বিষয়গুলোও গুরুত্বপূর্ণ। অধিকসংখ্যক পিক্সেল থাকা মানে ছবির আকার বড় হওয়া। অর্থাৎ, ছোট স্ক্রিনে ছবি আরও শার্প হওয়া। উৎসাহী আলোকচিত্রীরা অবশ্যই ক্যামেরার অ্যাপারচারের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেবেন। ১২ মেগাপিক্সেল বা ১৬ মেগাপিক্সেলের সেন্সরের সঙ্গে অ্যাপারচার f/2.0 বা তার নিচে হলে কম আলোতেও ভালো ছবি উঠবে। যাঁরা সাধারণ ছবি তোলেন, তাঁরা অবশ্য ৮ বা ১২ মেগাপিক্সেলের সেন্সরের সঙ্গে অ্যাপারচার f/2.0 বা f/2.2 দেখে নিতে পারেন।


ব্যাটারি
ফোন কতটা কাজে লাগান, তার ওপর নির্ভর করে ব্যাটারি ক্ষমতা দেখে নিতে হবে। যাঁরা বেশি বেশি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করেন, গেম খেলেন বা ভিডিও দেখেন, তাঁরা স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে সাড়ে তিন হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার বা তার চেয়েও বেশি ক্ষমতার ব্যাটারি নেবেন। যাঁরা গড়পড়তা বা হালকা ব্যবহারকারী, তাঁদের জন্য তিন হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিতে কাজ চলে যাবে।


অপারেটিং সিস্টেম
এখনকার স্মার্টফোন কেনার আগে অপারেটিং সিস্টেমের সংস্করণ ও ইউজার ইন্টারফেসের বিষয়টি বিবেচনায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু ইউজার ইন্টাফেস ব্যবহার করে বারবার কাজ করা হয়, তাই এটি যত সহজ ও সাধারণ হয় ততই ভালো। নিখুঁত অ্যান্ড্রয়েডের অভিজ্ঞতা পেতে মটোরোলা, নেক্সাস/পিক্সেল, অ্যান্ড্রয়েড ওয়ানচালিত ডিভাইসগুলো ব্যবহার করা যায়। এ ছাড়া জেনইউআই, এক্সপেরিয়া ইউআই, স্যামসাং টাচউইজ, ইএমইউআইয়ের মতো ইন্টারফেসগুলোও ব্যবহারবান্ধব।


স্টোরেজ
স্মার্টফোনের স্টোরেজ বিবেচনায় ধরলে এর বেশির ভাগ জায়গা দখল করে থাকে অপারেটিং সিস্টেম ও প্রি-ইনস্টল করা অ্যাপগুলো। এ ছাড়া যেসব ফোনে ১৬ জিবি, ৩২ জিবি বা ৬৪ জিবি জায়গার কথা বলা হয়, আসলে তাতে ওই পরিমাণ জায়গা থাকে না। যাঁরা স্মার্টফোনে অল্প অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাঁরা ৩১ জিবি স্টোরেজ আছে—এমন স্মার্টফোন নিতে পারেন। যাঁরা বেশি অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাঁরা ৬৪ বা ১২৮ জিবি স্টোরেজ আছে—এমন স্মার্টফোন পছন্দ করবেন। ১৬ জিবি স্টোরেজের স্মার্টফোন কিনলে তাতে মাইক্রোএসডি সমর্থন করে কি না, তা দেখে নেবেন।


নিরাপত্তা
এখনকার বেশির ভাগ ফোনেই বাড়তি নিরাপত্তা ফিচার থাকে। যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আইরিশ সেনসর। এসব ফিচার কেবল ফোন লক-আনলকের কাজেই নয়, বরং নির্দিষ্ট ফাইলে পাসওয়ার্ড দিতেও ব্যবহার করা যায়। এখনো আইরিশ স্ক্যানারের ফোন ততটা সহজলভ্য নয় বলে অন্তত বাড়তি নিরাপত্তা ফিচার আছে—এমন ফোনগুলো দেখতে পারেন।


স্পিকার
এখনকার ফোন কেনার আগে অবশ্যই অডিওর মান দেখে নেবেন। কারণ, যাঁরা ভিডিও কনফারেন্স বা ভিডিও স্ট্রিমিং করেন, তাঁদের জন্য অডিওর মান ভালো হওয়া দরকার। যাঁরা চলতি পথে বিনোদন পছন্দ করেন, তাঁরা সামনের দিকে স্পিকারযুক্ত ফোন কিনতে পারেন। যাঁরা সাধারণ কাজে ফোন ব্যবহার করবেন, তাঁদের জন্য পেছনে স্পিকারযুক্ত স্মার্টফোন কিনলেও সমস্যা নেই।


হেডফোন জ্যাক
স্মার্টফোনে কোন ধরনের পোর্ট ব্যবহৃত হচ্ছে, তা বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। এখনকার স্মার্টফোনে মাইক্রো ইউএসবি ও ইউএসবি টাইপ-সি পোর্ট পাওয়া যায়। সুবিধার কথা বিবেচনায় ইউএসবি টাইপ-সি বেছে নেওয়া ঠিক হবে। কারণ, এটি প্লাগ ইন করা সহজ এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের পোর্টের ব্যবহার বাড়বে।



তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া।

একা আছি তো কী হয়েছে?


বলিউড পাড়ায় শোনা যাচ্ছে শ্রদ্ধার প্রেমের গুঞ্জন। সত্যিই শ্রদ্ধা প্রেমে বুঁদ হয়ে আছেন। তবে, পত্র-পত্রিকা যেই প্রেমের কথা প্রচার করছে এটি সেই প্রেম নয়। এই নায়িকা এখন প্রেম করছেন তাঁর কাজের সঙ্গে। আক্ষরিক অর্থেই, তিনি এখন প্রতিদিন সিনেমার শুটিংয়ে সময় দিচ্ছেন। তাই কোন রক্ত মাংসের মানুষের সঙ্গে প্রেম করার সময় আপাতত তাঁর হাতে নেই। শ্রদ্ধা জানিয়েছেন, একাই বেশ সুখে আছেন তিনি।

নভেম্বরের ১১ তারিখে মুক্তি পাবে শ্রদ্ধা কাপুর অভিনীত ‘রক অন ২’। এই ছবিতে তাঁর সহশিল্পী ফারহান আখতার। আর তাঁকে ঘিরেই শ্রদ্ধার সম্পর্কে ছড়ানো হচ্ছে নানা গুজব। এই ধরণের উড়ো খবরে ভীষণ বিরক্ত শ্রদ্ধা বলেন, ‘আমার খুব অবাক লাগে। মানুষ এসব খবর পায় কোত্থেকে? এটি খুবই দুঃখজনক, আর একেবারেই ঠিক কাজ নয়। যাঁকে জড়িয়ে এমন গুজব ছড়ানো হয় সেই শিল্পীর জন্য অপমানজনক।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই ধরণের খবরে ক্ষতি যা হওয়ার আমারই হচ্ছে। এমন সময় আমার মা-বাবা আমাকে সান্ত্বনা দেন। তাঁরা আমাকে বোঝান যে, এসব জীবনেরই অংশ। আমি আসলে এখন আমার কাজের সঙ্গে প্রেম করছি। আর একাই ভালো আছি।’


হিন্দুস্তান টাইমস।

মোস্তাফিজের সঠিক যত্ন চান ওয়ালশ


মোস্তাফিজুর রহমানের জন্য অধীর অপেক্ষায় সবাই। কবে তিনি ফিরবেন। আপাতত নিউজিল্যান্ড সফরের প্রাথমিক দলে আছেন। নিউজিল্যান্ড সফরকে পাখির চোখ করেই চলছে যাবতীয় প্রস্তুতি। কাঁধে অস্ত্রোপচারের পর এরই মধ্যে বোলিং করা শুরু করেছেন তিনি। তবে পুরো শক্তিতে নয়। বাংলাদেশ দলের বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ কাজ করছেন তাঁর সঙ্গে। বলেছেন, ‘আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে তাঁর যত্নটা যেন ঠিকমতো নেওয়া হয়।’

সুস্থ হয়ে উঠছেন বাংলাদেশের ‘কাটার-মাস্টার।’ তাঁর শারীরিক অবস্থার একটা বিবরণ দিয়েছেন ওয়ালশ, ‘এখনো পর্যন্ত যা উন্নতি, তাতে আমি সন্তুষ্ট। কাঁধে যদিও একটু জড়তা রয়ে গেছে, তবে এটি খুব বড় কিছু নয়। প্রতিটি দিনই তার কাঁধের অবস্থা বিশ্লেষণ করা হবে। আগামীকাল আবার তার বোলিং দেখব। তবে আমি মনে করি, সে ভালোভাবেই সুস্থ হয়ে উঠছে। যখন সে পুরো শক্তিতে বল করবে, তখনই সবকিছু বোঝা যাবে। তবে এই মুহূর্তে সে বোলিংটা কেবল শুরু করেছে। শক্তির ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ দিয়ে বোলিং করেছে সে। আগামীকাল খুব গুরুত্বপূর্ণ, কারণ কাল বল করলে সে পরপর দুই দিন বল করবে। তবে কাল অবশ্যই বোলিংয়ের পরিমাণটা খুব বেশি হবে না। এ মাসের ৯ অথবা ১১ তারিখে আমরা আবার পরীক্ষা করে দেখব, সে শারীরিকভাবে কেমন সুস্থ থাকে।’
ওয়ালশও জানেন দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য মোস্তাফিজ। গুরুত্বের বিচারেই বাংলাদেশ দল চাইবে যত দ্রুত সম্ভব তাঁকে ফেরাতে। তবে এ নিয়ে দল, কোচ, ফিজিও কেউই তাড়াহুড়ো করবেন না, ‘আমরা ওকে অবশ্যই খেলাতে চাইব। তবে খেলা নিয়ে কোনো তাড়াহুড়ো নেই। পুরো ফিটনেস ফিরে পাওয়ার পরই ওকে খেলাব আমরা। এই মুহূর্তে যেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সেটি হলো মোস্তাফিজের পুনর্বাসনটা যেন ঠিকমতো হয়।’

নিউজিল্যান্ড সফরকে নিজের পরীক্ষাই মনে করেন ওয়ালশ, ‘ইংল্যান্ড সিরিজে ফাস্ট বোলারদের তেমন একটা ব্যবহার করা হয়নি। নিউজিল্যান্ড সফর তাই পরীক্ষারই। বাংলাদেশে প্রচুর ফাস্ট বোলিং প্রতিভা আছে, আমি এই প্রতিভাদের নিয়ে কাজ করার জন্য মুখিয়ে আছি।’


সূত্রঃ প্রথম আলো

যা খেলে হিমোগ্লোবিন বাড়বে!


রক্তকোষে লৌহসমৃদ্ধ একধরনের প্রোটিন হচ্ছে হিমোগ্লোবিন। এটি শরীরে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করে। সুস্থ জীবনযাপনে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা সঠিক থাকা প্রয়োজন। কিছু খাবার খেয়ে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মান ঠিক রাখা যায়।

ভারতের ফর্টিস হাসপাতালের চিকিৎসক মনোজ কে আহুজার মতে, রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে দুর্বলতা, ক্লান্তি, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, ঝিম ধরা, ক্ষুধামান্দ্য ও দ্রুত হৃৎস্পন্দনের মতো সমস্যা দেখা যায়। যদি হিমোগ্লোবিনের মাত্রা অনেক কম হয়, তবে রক্তাল্পতা বা এর চেয়েও মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

চিকিৎসক আহুজার মতে, ‘সবার লৌহের দরকার হয়। তবে নারীদের ঋতুচক্রের সময়, গর্ভাবস্থায়, শিশুদের বেড়ে ওঠার সময়, রোগ থেকে সেরে ওঠার মুহূর্তে লৌহের বেশি দরকার হয়। সম্প্রতি এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে প্রাকৃতিক উপায়ে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ানোর উপায় বর্ণনা করা হয়েছে। দেখে নিন কী খেলে হিমোগ্লোবিন বাড়বে।


লৌহযুক্ত খাবার
শরীরে লৌহের ঘাটতি হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ। হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে লোহা গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। লৌহসমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে মুরগির কলিজা, ঝিনুক, ডিম, আপেল, বেদানা, ডালিম, তরমুজ, কুমড়ার বিচি, খেজুর, জলপাই, কিশমিশ ইত্যাদি।


ভিটামিন সি
ভিটামিন সি-এর অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে যেতে পারে। তা ছাড়া ভিটামিন সি ছাড়া লোহা পুরোপুরিভাবে শোষণ হয় না। পেঁপে, কমলা, লেবু, স্ট্রবেরি, গোলমরিচ, সবুজ ফুলকপি (ব্রকোলি), আঙুর, টমেটো ইত্যাদিতে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে।


ফলিক অ্যাসিড
ফলিক অ্যাসিড একপ্রকার ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এটি লাল রক্তকণিকা তৈরিতে প্রয়োজনীয় উপাদান। সবুজ পাতাযুক্ত সবজি, কলিজা, ভাত, শিমের বিচি, বাদাম, কলা, সবুজ ফুলকপিতে অনেক ফলিক অ্যাসিড পাওয়া যায়।


বিট
হিমোগ্লোবিন বাড়াতে বিটের রস খাওয়ার পরামর্শ দেন ডাক্তাররা। এতে রয়েছে প্রচুর আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ফাইবার ও পটাশিয়াম। এর পুষ্টিমান শরীরের লাল রক্তকণিকা বাড়ায়।


আপেল
দিনে একটি করে আপেল খেয়ে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখতে পারেন। আয়রনের উৎস আপেলে আরও নানা প্রকার পুষ্টি উপাদান রয়েছে। প্রতিদিন খোসাসহ একটি আপেল খান। অথবা সমানুপাতে আপেল ও বিটের রস মেশাতে পারেন।



ডালিম
আয়রন, ক্যালসিয়াম, শর্করা ও আঁশ (ফাইবার) সমৃদ্ধ ডালিম রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে দেহে রক্ত চলাচল সচল রাখে। প্রতিদিন মাঝারি আকৃতির একটি ডালিম খাওয়ার চেষ্টা করুন। অথবা এক গ্লাস ডালিমের জুস খান। 

সালমানের নতুন ছবি "টিউব লাইট"

সম্প্রতি সালমান খানের নতুন ছবি `টিউব লাইট` এর শুটিং শুরু হয়েছে !
শাহ্রুখ কে ও দেখা যাবে এই ছিবিটি তে অতিথি হিসেবে।


`টিউব লাইট`এ সালমানের চীনা নায়িকা
শুটিং শুরু হয়েছে কিন্তু শুটিং শুরুর পরেও এই ছবির নায়িকা কে হচ্ছেন তা জানায় নি পরিচালক কবির খান। অবশেষে প্রকাশ্যে এলো তার নাম।

জানা গেছে, চীনা অভিনেত্রী ঝু ঝু ছবিটিতে প্রধান নায়িকা হিসেবে থাকছেন। গত ৩ আগস্ট মুম্বাইয়ে এসে হিন্দি ভাষা শেখার তালিম নিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী। গত ৮ আগস্ট থেকে লাদাখে ‘টিউবলাইট’-এর কাজ শুরুও করেছেন তিনি।

সম্প্রতি সেখানে সালমানের সঙ্গে তোলা একটি স্থিরচিত্র ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন ঝু ঝু। এর ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘লাদাখে হিমালয়ের রাজ্যের প্রাণকেন্দ্র লেহ’র উঁচু স্থানে জনাব সালমান খানের সঙ্গে।


সূত্রঃ গো নিউজ

সিটিসেলের কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে!


আদালতের নির্দেশে আজ রোববার সন্ধ্যায় দেশের প্রথম মোবাইল ফোন অপারেটর সিটিসেলের কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে। সিটিসেলের জন্য বরাদ্দ তরঙ্গ বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করায় আবার কার্যক্রম চালানো শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। ১৭ দিন পর চালু হলো সিটিসেল।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সন্ধ্যায় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) পরিচালক (এনফোর্সমেন্ট) ইয়াকুব আলী ভুইয়া প্রথম আলোকে বলেন, সিটিসেলের তরঙ্গ সন্ধ্যায় খুলে দেওয়া হয়েছে। আজ থেকে তারা কার্যক্রম চালাতে পারবে।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার অপারেটরটির বন্ধ হওয়া তরঙ্গ অবিলম্বে পুনর্বহাল করতে বিটিআরসিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ। সেই নির্দেশ অনুযায়ী বিটিআরসি এ ব্যবস্থা নিল।

আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী তরঙ্গ ফেরত পেতে হলে ১৯ নভেম্বরের মধ্যে সিটিসেলকে ১০০ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে। এতে ব্যর্থ হলে তাদের তরঙ্গ আবার বন্ধ করে দিতে পারবে বিটিআরসি।

গত ২০ অক্টোবর সিটিসেলের তরঙ্গ বরাদ্দ বাতিল ও কার্যক্রম বন্ধ করে দেয় বিটিআরসি। বিটিআরসির ওই সিদ্ধান্ত স্থগিত বা পুনরায় তরঙ্গ বরাদ্দের নির্দেশনা চেয়ে সিটিসেল গত ২৪ অক্টোবর উচ্চ আদালতে আবেদন করে। সেদিন আদালত বিষয়টি নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান।

শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৬

বিপিএল সাময়িক স্থগিত, শুরু ৮ নভেম্বর


৪ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে বিপিএলের উদ্বোধন করেছিলেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও রাজশাহী কিংসের। দুই দলের ম্যাচে টসও হয়েছিল। কিন্তু বৃষ্টির কারণে একটি বলও মাঠে গড়ায়নি। এরপর রংপুর রাইডার্স ও খুলনা টাইটান্সের মধ্যকার দিনের দ্বিতীয় ম্যাচও বৃষ্টিতে ভেস্তে যায়।
একই অবস্থা শনিবার দ্বিতীয় দিনেও। চিটাগং ভাইকিংস ও বরিশাল বুলসের মধ্যকার দিনের প্রথম ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে যাওয়ার পর নড়চড়ে বসে বিসিবি ও বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। শনিবার সকালেই বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়, শনিবার প্রথম ম্যাচ বৃষ্টিতে না হলে দ্বিতীয় ম্যাচ থেকে দুদিনের জন্য সকল ম্যাচ স্থগিত করা হবে।
এরপর বিকেলে জরুরী বৈঠকে বসে বিসিবি, বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল, ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিক, প্রতিনিধি ও ব্রডকাস্টার চ্যানেল নাইনের প্রতিনিধিরা। সবার সম্মতিক্রমে বিপিএল ৮ নভেম্বর থেকে শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর ৪, ৫ ও ৬ নভেম্বরের ম্যাচ নতুন করে আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও রাজশাহী কিংসের উদ্বোধনী ম্যাচটি পুনরায় শুরু হবে কি না, এ ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। আজ রাত ১০টার মধ্যে কুমিল্লা-রাজশাহীর ম্যাচ নিয়ে সিদ্ধান্ত জানানোর কথা।
শনিবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক বলেন, ‘আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে যে রিপোর্ট পেয়েছি তাতে দেখা যাচ্ছে বৃষ্টি আরো দুদিন থাকতে পারে। এ কারণে আজকের ও আগামীকালের ম্যাচগুলো স্থগিত করা হয়েছে। সূচি অনুযায়ী আমাদের বিরতি আছে। ১০ ও ১৪ তারিখ ঢাকায় বিরতি আছে। ২০ তারিখ চট্টগ্রামে বিরতি আছে। আমরা ম্যাচগুলো এর মধ্যেই আয়োজন করার চেষ্টা করব।’
আগামী ৮ নভেম্বর কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও চিটাগং ভাইকিংসের ম্যাচ দিয়ে বিপিএল মাঠে গড়াবে। সন্ধ্যায় হবে বরিশাল বুলস ও ঢাকা ডায়নামাইটসের ম্যাচ। সূচি অনুযায়ী কুমিল্লার ম্যাচটি হওয়ার কথা ছিল সন্ধ্যা ৭টায়। কিন্তু কুমিল্লা বর্তমান চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় শুরুতে তাদের ম্যাচ রাখতে হচ্ছে আয়োজকদের।

শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৬

বিপিএল এর চতুর্থ আসরের খেলা দেখুন সরাসরি।

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ বিপিএল দেখুন সরাসরি...
ছবিতে ক্লিক করুন
 BPL




 BPL LIVE

রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৬

এখন আমাদের পরের চ্যালেঞ্জটা বিদেশে!


টানা ছয়টি হোম সিরিজ জেতার পর হার। যে সিরিজটিতেও বাংলাদেশ জিততে পারত, ছোটখাটো কিছু ভুলের বড় মাশুল গুনতে হয়েছে বলে হয়নি। টেস্ট সিরিজটা ১-১ ড্র। চট্টগ্রামে ২২ রানে হেরে যাওয়ার আক্ষেপে পুড়তে না হলে ইংল্যান্ডকে তো হোয়াইটওয়াশ করত বাংলাদেশ দল!
এসব সাফল্যই নিজ দেশে। ঘরের মাটিতে। ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অবশ্য কোয়ার্টার ফাইনালে গিয়েছিল, যেটি হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে। তবে বাংলাদেশের ক্রিকেটের পরবর্তী চ্যালেঞ্জ হলো, বিদেশের মাটিতেও নিজেদের প্রমাণ করা। এর জন্য ২০১৭ সাল বেশ ভালো মঞ্চ তৈরি করে রাখছে। আইসিসির ভবিষ্যৎ​ সফরসূচি (এফটিপি) অনুযায়ী, সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশ অন্তত চারটি পূর্ণাঙ্গ বিদেশ সফরে যাবে। এ ছাড়া আছে ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিও।
এ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে বাংলাদেশকে দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়েছে। ইংল্যান্ড সফর শেষে আপাতত আন্তর্জাতিক সূচির বিরতি। যেটি আবার শুরু হবে ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ড সফরে। তিন ওয়ানডে, তিনটি টি-টোয়েন্টি ও দুটি টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ ওই সফরে। জানুয়ারি মাসে সেই সফর শেষ করে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো টেস্ট খেলতে যাবে ভারতে। একমাত্র টেস্টটি হবে হায়দরাবাদে। 
জুনে ইংল্যান্ডে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, যেটি ২০১৯ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিও। পরের বিশ্বকাপ যে ইংল্যান্ডে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রস্তুতি নিতে আয়ারল্যান্ডে একটি সংক্ষিপ্ত ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ। আগস্টে দুই টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডে খেলবে অস্ট্রেলিয়া সফরে যাবে দল। অক্টোবরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দুই টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডের পাশাপাশি থাকছে দুটি টি-টোয়েন্টি।
ভিনদেশি এই কন্ডিশনগুলো বাংলাদেশের সামর্থ্যের নতুন পরীক্ষাই নেবে। সে কথা মনে করিয়ে দিলেন মুশফিক। আজ ম্যাচ শেষে টেস্ট অধিনায়ক বলেছেন, ‘গত দুই বছর ধরে আমরা দেশের মাটিতে দারুণ খেলছি। এখন আমাদের পরের চ্যালেঞ্জটা বিদেশে। আমাদের ​ভিনদেশি কন্ডিশন ভালোভাবে মানিয়ে নিতে হবে। সবখানে তো আর দেশের চেনা কন্ডিশনের সুবিধা মিলবে না।’
বিদেশে ভালো করলে বাংলাদেশ আরও বেশি টেস্ট ও ওয়ানডে খেলার সুযোগ পাবে নিশ্চয়ই। সেই দেশের দর্শকদের কাছে নিজেদের তুলে ধরতেও পারবে। ২০১৭ সেই রোমাঞ্চ নিয়েই অপেক্ষা করছে—যার শুরুটা অবশ্য হয়ে যাবে এ বছরের শেষেই।

বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৬

শীত তাড়াতে রং এবং ঘরের সাঁজ!


চারদিকে সবকিছুই শুষ্ক, রুক্ষ। শীতকালের আবহাওয়া তো এমনই, সেটা পাল্টানোর দরকার নেই। তবে অন্দরে সাজসজ্জার কিছু পরিবর্তন করে বাড়াতে পারেন উজ্জ্বলতা, সেই সঙ্গে ঘরও উষ্ণ হয়ে উঠবে৷ এর জন্য অবশ্য দেয়ালের রং পাল্টে ফেলতে হবে না৷ মজার ব্যাপার হলো, ঘরে উষ্ণ ভাব আনতে হিটারের প্রয়োজন নেই। কয়েকটি রং আর বাতির আলো-আঁধারির খেলাতেই ঘরে উষ্ণ একটা ভাব চলে আসবে। অন্দরসজ্জাবিদেরা এমনটাই জানালেন।

ঘরের টুকিটাকি জিনিসপত্র বদলেই অন্দরের সাজসজ্জায় পরিবর্তন আনা যেতে পারে—বললেন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার গুলসান নাসরিন চৌধুরী। লাল, কমলা, হলুদ এই তিনটি রঙের উপস্থিতিতেই ঘরের শীতল ভাবটি বিদায় নেবে। পর্দা, বিছানা ও ডিভানের চাদর, সোফার কভার, কুশন, খাবার ঘরের টেবিল ক্লথ, রানার বদলানো তো খুব কঠিন নয়। সব যে একসঙ্গে পাল্টে ফেলতে হবে, তা-ও নয়। শুধু পর্দা, বিছানার চাদর, সোফার ব্যাগ, টেবিলের রানার, চেয়ারের কভার এসব জায়গাতে উজ্জ্বল এই তিনটি রঙের কাপড় ব্যবহার করা যেতে পারে।

গুলসান নাসরিন চৌধুরীর পরামর্শ—এখনকার আবহাওয়ায় একটু ভারী সিনথেটিক কাপড়ের পর্দাই ভালো। কারণ, শীতকালে মোটা কাপড় সহজে শুকাতে চায় না, তবে সিনথেটিক কাপড় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই শুকিয়ে যায়। তা ছাড়া ভারী কাপড় ভেদ করে বাইরের হিম বাতাস এবং ধুলাবালিও ভেতরে ঢুকতে পারে না। শীতকালে জানালায় দুই স্তরের পর্দা ব্যবহার করলে ভালো। ভেতরের দিকে নেটের পর্দা দিয়ে, ওপরে ভারী আরেকটি পর্দা রাখতে পারেন। তাহলে দিনের বেলায় ভারী পর্দাটি সরিয়ে নিলেই শীতের মিষ্টি রোদ ঘরে ঢুকে পড়বে।
অন্দরসজ্জাবিদ সাবিহা কুমু জানিয়েছেন, ক্যানভাস, পাহাড়ি সুতি কাপড়, পাট এবং সিনথেটিক উপাদানের পর্দা এ সময় বেশ উপযোগী।
এবার আসা যাক বসার ঘরের সাজে। সোফার কভার যদি হয় চাপা সাদা তাহলে লাল রঙের হতে পারে সোফার ব্যাগগুলো। আবার সোফার কভার একরঙা হলে কুশন হতে পারে ছাপা নকশার। লাল, হলুদ, কমলা এই রংগুলোর সঙ্গে চাপা সাদার সমন্বয় খুব ভালো মানায়। অবশ্য এই তিনটি রঙের মধ্যে থেকে কোনটি বেছে নেবেন, তা আপনার ঘরের দেয়াল ও আসবারের রঙের ওপর নির্ভর করবে। ঋতুভেদে পুরো বাড়ির রং তো আর বদলে ফেলা যায় না, তবে বিশেষজ্ঞরা এমন কিছু রঙের কথা জানিয়েছেন যা সারা বছরই চোখকে আরাম দেবে। যেমন: নীল, সবুজাভ, বাদামি।
মাঝখানের চেয়ারে কভারের ব্যবহারের চল উঠে গিয়েছিল৷ অন্দরসজ্জায় এখন আবার সেটা ফিরে আসছে বলে জানালেন গুলসান নাসরিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘রং মিলিয়ে টেবিল ক্লথ, চেয়ার কভার, ম্যাট ও রানার ব্যবহার করলে ভালো দেখাবে।’

শোয়ার ঘরের জন্য বেড কভার হিসেবে বেছে নিতে পারেন রানি গোলাপি, লাল, সোনালি, হলুদ বা চকলেট রং। এর সঙ্গে থাকতে পারে কালো বা ছাই রঙের মিশেল। অন্য সময় যে রঙের চাদরগুলো বেশি চোখে লাগত তা এখন অনায়াসে বিছিয়ে নিতে পারেন—জানালেন সাবিহা কুমু। শোয়ার ঘরের পর্দাটা হতে পারে গাঢ় নীল এবং চাপা সাদার সমন্বয়ে। হতে পারে সোনালি রঙের ব্যবহার, এই রঙের সুবিধা হলো গরম বা শীত যেকোনো সময়েই মানিয়ে যায়।


বাড়ির কিছু জায়গায় শীতকালে কার্পেটিং করা যেতে পারে। বসার ঘর, শোয়ার ঘর কিংবা বাড়িরযেসব জায়গায় বেশি সময় কাটানো হয় সেই জায়গাগুলোতে পুরো মেঝেজুড়ে বা কিছু অংশে কার্পেট পাততে পারেন।
সন্ধ্যা নেমে এলে হালকা হলদে বাতি বা ওয়ার্ম লাইট জ্বালিয়েও ঘরটাকে উষ্ণ করে তোলা সম্ভব। ঘরের কোনায় তিন স্তরের ল্যাম্প শেড রাখা যেতে পারে। এটি সিলিং থেকে ঝুলন্ত হতে পারে, আবার টেবিল ল্যাম্পও হতে পারে। এটি নির্ভর করছে আপনার ঘরের আকার এবং অন্য আসবাবের ধরনের ওপর।
সাবিহা কুমু বলেন, কেবল বৈদ্যুতিক বাতি দিয়ে নয়, রং-বেরঙের মোম জ্বালিয়েও ঘরের ভেতরে উষ্ণ একটা ভাব নিয়ে আসতে পারেন। স্বচ্ছ কাচের বোল বা মাটির বড় সরায় পানি ভরে তার ওপর ফুল অথবা ফুলের পাপড়ি আর সঙ্গে কয়েকটি মোম জ্বালিয়ে ভাসিয়ে দিন। ঘরের এক কোণে বা মাঝ বরাবর রেখে দিলে তা দেখতেও নান্দনিক হবে আর ঘরও থাকবে খানিকটা গরম।
আর শীতের এই সময়টায় প্রচুর রঙিন ফুল পাওয়া যায়; তা গুচ্ছ করে সাজিয়ে ফুলদানিতে রাখলেও কিন্তু ঘরের উজ্জ্বলতা বাড়ে, অন্দরে ফিরে আসে প্রাণ। শীতের রুক্ষতা কাটিয়ে ঘরে চলে আসবে বসন্ত।

সূত্রঃ প্রথম আলো

রেলওয়েতে ৮৫১ জন গেটকিপার নিয়োগ! প্রার্থীদের এসএসসি বা সমমান পাস হতে হবে

রবিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৬

বিপিএল চতুর্থ আসরের সূচি!



বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) চতুর্থ আসর মাঠে গড়াবে ৪ঠা নভেম্বর। উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হবে গত আসরের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও রাজশাহী কিংস। উদ্বোধনী দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে রংপুর রাইডার্স লড়বে খুলনা টাইটান্সের বিপক্ষে। চিটাগাং ভাইকিংস পরদিন তাদের প্রথম ম্যাচ খেলবে বরিশাল বুলসের বিপক্ষে। ওইদিনই ঢাকা টাইটান্সের প্রতিপক্ষ গেলো আসরের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা। প্রতিবারের মতো এবারও প্রতিদিন হবে দুটি করে ম্যাচ, দুপুর ২টায় ও সন্ধ্যা ৭টায়। তবে জুমার নামাজের জন্য শুক্রবারের ম্যাচগুলো ৩০ মিনিট পিছিয়ে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। এবারের আসরে দুটি ভেন্যুতে মাঠে গড়াবে বিপিএল। ৪ঠা নভেম্বর থেকে ১৩ই নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম রাউন্ডের ১৬টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। এরপর দলগুলো চট্টগ্রামে চলে যাবে। সেখানে ১৭ থেকে ২৫শে নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ঢাকায় ফিরে আসবে দলগুলো। মিরপুরে হবে কোয়ালিফায়ার, এলিমিনেটর ও ফাইনাল ম্যাচ। ডাবল লীগ পদ্ধতির এ টুর্নামেন্টে মোট ম্যাচ হবে ৪৬টি। ৪২টি লীগ ম্যাচ, একটি এলিমিনেটর, দুটি কোয়ালিফাইয়ার ও ফাইনাল। লীগের শীর্ষ দুই দল খেলবে কোয়ালিফায়ার। আর তিন ও চার নম্বর দল খেলবে এলিমিনেটর। কোয়ালিফায়ারে জয়ী দল সরাসরি ফাইনাল খেলবে আর পরাজিত দল এলিমিনেটরে জয়ী দলের সঙ্গে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে মুখোমুখি হবে। জয়ী দল ফাইনাল খেলবে প্রথম কোয়ালিফায়ারের বিজয়ীর বিপক্ষে। ৬ই ডিসেম্বর হবে এলিমিনেটর। একইদিন সন্ধ্যায় হবে প্রথম  কোয়ালিফায়ার। ৭ই নভেম্বর হবে ২য় কোয়ালিফায়ার। দুই কোয়ালিফায়ারের দুই বিজয়ী দল মুখোমুখি হবে ফাইনালে ৯ই ডিসেম্বর। এবার ফাইনালের জন্য রাখা হয়েছে রিজার্ভ ডে।
বিপিএল চতুর্থ আসরের সূচি
ঢাকা পর্ব-১ (মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম)
তারিখ     দুপুর ২টা     সন্ধ্যা ৭টা
৪-১১-২০১৬      কুমিল্লা- রাজশাহী     রংপুর- খুলনা
৫-১১-২০১৬     চিটাগাং-বরিশাল     কুমিল্লা- ঢাকা
৬-১১-২০১৬      রংপুর -রাজশাহী     বরিশাল-খুলনা
৮-১১-২০১৬     ঢাকা- বরিশাল      চিটাগাং- কুমিল্লা
৯-১১-২০১৬     খুলনা-রাজশাহী     রংপুর -চিটাগাং
১১-১১-২০১৬     কুমিল্লা- বরিশাল     ঢাকা-রাজশাহী
১২-১১-২০১৬     খুলনা- চিটাগাং     রংপুর-ঢাকা
১৩-১১-২০১৬     বরিশাল-রাজশাহী     কুমিল্লা-খুলনা
চট্টগ্রাম পর্ব: (জহুর আহাম্মেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম)
১৭-১১-২০১৬     চিটাগাং-ঢাকা     বরিশাল-রংপুর
১৮-১১-২০১৬     চিটাগাং- রাজশাহী     কুমিল্লা-রংপুর
১৯-১১-২০১৬     ঢাকা- খুলনা     চিটাগাং -বরিশাল
২১-১১-২০১৬     ঢাকা- রাজশাহী      কুমিল্লা - চিটাগাং
২২-১১-২০১৬      খুলনা - রংপুর     বরিশাল - চিটাগাং
ঢাকা: পর্ব ২: (মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম)
২৫-১১-২০১৬     রংপুর - রাজশাহী     বরিশাল - খুলনা
২৬-১১-২০১৬      কুমিল্লা- ঢাকা     খুলনা- রাজশাহী
২৭-১১-২০১৬     বরিশাল - ঢাকা     রংপুর - চিটাগাং
২৯-১১-২০১৬     কুমিল্লা- বরিশাল      খুলনা-চিটাগাং
৩০-১১-২০১৬     রংপুর-ঢাকা     বরিশাল- রাজশাহী
২-১২-২০১৬     রংপুর- বরিশাল     ঢাকা- চিটাগাং
৩-১২-২০১৬     কুমিল্লা- খুলনা     রাজশাহী- চিটাগাং
৪-১২-২০১৬      কুমিল্লা- রংপুর     ঢাকা -খুলনা
৬-১২-২০১৬     এলিমিনেটর     প্রথম কোয়ালিফায়ার
৭-১২-২০১৬     দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার
৯-১২-২০১৬               ফাইনাল

বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৬

নিজেই হতে চান ওয়েব ডিজাইনার?? তো শুরু করে দিন !



কিভাবে একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হওয়া যায় ও তার বিভিন্ন টিপস এবং বিভিন্ন ওয়েব সাইট এর লিঙ্ক যা থেকে আপনারা  হতে পার একজন পুরোদস্তর ওয়েব ডিজাইনার।তাই  নিচের টিউটরিয়াল গুলো একজন অ্যাডভান্স  লেভেলের ওয়েব ডিজাইনার হতে সাহায্য করবে আপনাকে । এছাড়াও ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কিত বিভিন্ন টিপস ও দরকারি লিংক রয়েছে এখানে।


➤ প্রথমে আপনি  html , css, xhtml এর ব্যাসিক  কোডগুলো জানতে পারেন নিচের ওয়েবসাইটগুলো থেকে


➤  তারপর আপনাকে অ্যাডভান্স লেআউট , ডিজাইন কনসেপ্ট , বিভিন্ন ফ্রেমওয়ার্ক সম্পর্কে জানতে হবে ।
Commonsense
Basic Layout


Without CSS Framework

CSS Framework

Blueprint CSS

960 Grid

উপরের সবগুলো টিউটরিয়াল  ভালভাবে অনুশীলন করলে আপনি বেশ ভাল মানের ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারবেন আশা করি । কিন্তু একজন প্রফেশনাল মানের ডিজাইনার হতে চাইলে আপনার আরও অনেক বিষয় সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা থাকা প্রয়োজন ।

Trpography
================
IE Fix
===========
CSS Tips
===========
CSS 3
==========
HTML 5
===========
PSD Making
===========
HTML & CSS
============
Others
===========

সবগুলো টিউটরিয়াল ভালভাবে অনুশীলন করলে আশা করি আপনি একজন প্রফেশনাল মানের ওয়েব ডিজাইনার হতে পারবেন । তবে আপনাকে ধৈর্য্য সহকারে  প্রচুর অনুশীলন চালিয়ে যেতে হবে । এছাড়াও আপনাকে ওয়েব ডিজাইন বিষয়ক সবকিছু সম্পর্কে আপ-টু-ডে থাকতে হবে ।


বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৬

মাখনের চেয়েও বেশি উপকারি ঘি, বলছেন চিকিত্সকরা


হার্টের অসুখের ভয়ে ঘি ছেড়েছেন? ভাবছেন, মোটা হয়ে যাবেন? ঘি খেলে কোলেস্টেরল হওয়ার ভয়কেও দূরে সরিয়ে রাখুন। চিকিত্সকরা বলছেন, ঘি খান নিশ্চিন্তে। মাখনের চেয়েও বেশি উপকারি ঘি। বিভিন্ন রোগ নিরাময়েও ঘি-এর উপকারিতা অসীম।
সেই দুধ থেকেই ঘি। দুধ না খেলে যেমন গায়ে লাগে না গত্তি, ঘি-ও তাই। স্বাদ, গন্ধেও অদ্বিতীয়। ঘি-এ ভাতে বাঙালির ষোলোআনা রসনা তৃপ্তি। কিন্তু সেই ঘি-ই একান্নবর্তী সেনশর্মা পরিবারের হেঁশেলে ঘটিয়ে দিয়েছে বিভাজন। কোলেস্টেরল ধরা পড়ায় ঘি খাওয়া মানা বড়ভাইয়ের। তাই তার মনে ভারী দুঃখ।
সেই দুঃখে সামিল ছোটভাইও। বাড়ির সব সদস্যের পাতে ঘি মাস্ট। ঘি-এর গন্ধে ম ম করে গোটা বাড়িটা। ব্রেকফাস্ট হোক বা লাঞ্চ, টিফিন হোক বা ডিনার, ঘি ছাড়া সেনশর্মা পরিবার কিচ্ছু ভাবতেই পারে না। কিন্তু বড়ভাইয়ের পাতে ঘি পড়ে না। বাবার কোলেস্টেরল ধরা পড়েছে দুবছর আগে। ওজন বাড়ছে মেয়েরও। তাই একটু চিন্তায় পড়ে গিয়েছেন আইনের ছাত্রীটি।

ঘি-ময় পরিবারটিতে তাই একটু একটু করে ঢুকে পড়েছে অজানা ভয়। এই ঘি-প্রীতি আবার হার্টের অসুখ ডেকে আনবে না তো? সেনশর্মা পরিবারকে আশ্বস্ত করছেন চিকিত্সকরা। কোলেস্টেরল বা হার্টের অসুখের ভয় ঝেড়ে ফেলে নিশ্চিন্তে ঘি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।
১) দুধের চেয়েও ঘি হজমের শক্তি বেশি বাড়িয়ে দেয় বলে দাবি চিকিত্সকদের।
২) জ্বর থেকে সেরে ওঠার পর এনার্জি ফিরে পাওয়া এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে ঘি।
৩) চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ঘি খেতে বলছেন চিকিত্সকরা।
৪) সদ্যোজাতদের দুই থেকে পাঁচ ফোঁটা ঘি খাওয়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।
৫) কেটে গেলে ঘি লাগালে চটজলদি উপকার।
৬) ফাটা ঠোঁট, ফাটা গোড়ালি এবং নতুন মায়েদের স্তনবৃন্তে সমস্যা হলে ঘি-এর মতো ওষুধ নেই।
৭) ঘি খেলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে, বাড়ে বুদ্ধিও।
৮) ব্রেকফাস্টের তিরিশ মিনিট আগে নাকে দুফোঁটা ঘি দিলে চুল ওঠার সমস্যা, মাথা যন্ত্রণা, কানে শোনার সমস্যা, মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
৯) বমির প্রবণতা কমিয়ে দেয় ঘি।
তবে জানতে হবে ঘি ব্যবহারের নিয়ম। যেমন খুশি ঘি খেলে বিপদ। চিকিত্সকরা বলছেন, ব্রেকফাস্টে শক্ত কোনও খাবারের সঙ্গে আধ চামচ ঘি, তারপর নরম খাবার এবং শেষে দই খেতে হবে। ঘি খাওয়ার পর খেতে হবে কোনও গরম পানীয়। অর্থাত্‍ সকালের চা বা কফির আগে পাউরুটিতে ঘি মাখিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।


 
Copyright © 2014 VIGOROUS MEDIA. Designed by NaYeM | Distributed By Gooyaabi Templates